এক রহস্যময় ভালোবাসা পর্ব ৪

এক রহস্যময় ভালোবাসা পর্ব ৪
Chadny islam

সকাল সকাল গুম থেকে ওঠেছে চৌধুরী বাড়ির সবাই।ইরার শরীরে জ্বরের তাপমাত্রা আগের থেকে কিছুটা কম! রাতে সালমা চৌধুরী এবং ওনার হাসবেন্ড আজাদ চৌধুরী কয়েক বার এসে দেখে গিয়েছেন মেয়ে কে। সারা রাত অতিরিক্ত বৃষ্টি ফলে কারেন্টের বেশ সমস্যা দেখা গিয়েছে। সালমা চৌধুরী সকাল সকাল ওঠে রান্না শেষ করে মেয়ের কাছে বসে আছেন সাথে আছে আজাদ চৌধুরী।
ইরা বেশ কিছু খন পর ঘুম থেকে উঠে দেখে বিছানার এক পাশেই বসে আছে তার আব্বু আম্মু।এতে ইরা বেশ বিরক্ত হয়। হয়তো তারা সারা রাত দু_চোখের পাতা এক করে নি টেনশনে । ইরা কিছুটা রাগী কন্ঠে বললো!!!
__তোমরা সারাক্ষণ আমার পাশেই বসে ছিলে।
সালমা চৌধুরী আমতা আমতা করে মেয়ে কে শান্ত করার জন্য বললেন। আমি আর তোমার বাবা কেবল আসলাম তোমার রুমে।
__আজাদ চৌধুরী ইরা কে জিজ্ঞেস করলেন! তোমার শরীরের কি অবস্থা এখন।
ইরা বিছানা থেকে ওঠে বসতে বসতে জানায় তার বাবা আজাদ চৌধুরী কে। এখন আগের থেকে অনেক টাই ভালো লাগছে।
সকাল সকাল কেও এক জন এসে কড়া নারছে দরজায় বেশ কিছু খন দরে। আজাদ চৌধুরী তাড়া হুরা করে দরজা টা খোলে দিলেন। দরজার ওই প্রান্তের ব্যাক্তি সম্মানের সাথে সালাম দিলেন আজাদ চৌধুরী কে।আজাদ চৌধুরী সালামের উওর নিয়ে ভেতরে আসতে বললেন। পাশে থাকা সোফায় বসতে দিয়ে ওনার ওয়াইফ সালমা চৌধুরী কে চা_নাস্তার ব্যবাস্থা করতে বললেন।আজাদ চৌধুরী কে সম্মানে সাথে প্রশ্ন করলেন ঘটক সাহেব।

__চেয়ারম্যান সাহেব আপনি আমাদের গ্রামের সম্মাতিন একজন মানুষ। আপনার এক মাএ মেয়ে ইরা মামনির জন্য আমি একটা বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে এসেছি।
আজাদ চৌধুরী শান্ত মস্তিষ্কের মানুষ সে তো কখনো কাউকে জানাই নি তার মেয়ে কে বিয়ের দিতে চান।তা হলে এই ঘটক কিভাবে জানলো। আজাদ চৌধুরী নম্রতার সাথে বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখান করে বললেন।

আরও গল্প পড়তে এখানে ক্লিক করুন 

__ঘটক সাহেব আমি এত দূত আমার মেয়ে কে বিয়ে দিতে রাজি নয়।আপনি আসতে পারেন।
এতে ঘটক মোল্লা সাহেব বেশ চটে যায়।মোল্লা কাজী সাহেব পান চিবুতে চিবুতে বললেন। আরে চেয়ারম্যান সাহেব উওেজিত হলে চলবে আগে পাএের সম্পর্কে তথ্য যেনে নেন।তার পর না হয় ভাবা যাবে। আজাদ চৌধুরী শুনতে নারাজ তাও ঘটক মোল্লা সাহেব নিজে নিজেই বলতে শুরু করলেন।
যেখান থেকে আপনার মেয়ের বিয়ের প্রস্তাব এনেছি। সেখানে বিয়ে হওয়া মানে সাত পুরুষের কপাল। আপনার মেয়ে রাণীর মতোন থাকবে। তার সেবা করার জন্য দশ বারো টা চাক_রানী বসে থাকবে তার পায়ের কাছে।
আজাদ চৌধুরী ঘটকে থামিয়ে দিয়ে বললেন!!আমার মেয়ে কে আমি এখনি বিয়ে দিবো না আপনি আসতে পারেন।

ঘটক মোল্লা সাহেব বেশ রেগে গিয়ে বললেন!! এত দেমাগ ভালো না চেয়ারম্যান সাহেব। আপনি আপশে না দিলে চাইলে তারা জুর করে হলে ও নিয়ে যাবে আপনার মেয়ে কে। আপনার সম্মান বাচাতে চাইলে ভেবে দেখতে পারেন!! ঘটক নিজের মতামত শেষ করে কাশতে কাশতে বেরিয়ে গেলেন বাড়িতে থেকে।
ইরা এখানে থাকলে ঘটক কে বাড়ীর ভেতরেই প্রবেশ করতে দিতো না। সোজা মুখের উপর দরজা বন্ধ করে দিয়ে রুমে চলে আসতো। তবে আজাদ চৌধুরী বেশ চিন্তিত ঘটকের বলা বেশ কয়েকটা কথা নিয়ে।
দেখতে দেখতে ঘড়ির কাটা গিয়ে পরেছে ৯ টার কাটাই।জুথী সাজিদ কলেজ ক্যাম্পাসে বসে আছে ইরা জন্য কিন্তু ইরা আসছে না। সাজিদ এর হাতে টকটকে লাল গোলাপ। আর একটা চিরকুট নিয়ে অধীর আগ্রহে হয়ে বসে আছে ইরার জন্য।জুথী বেশ অবাক হয়ে দেখছে সাজিদ কে। জুথী সাজিদ কে প্রশ্ন কর বললো! “!!!

__আজকে কি প্রপোজ ডে????
সাজিদ বেশ কিছু খন চুপ থেকে বললো!!!
__না!!!
তাহলে ফুল নিয়ে এসেছিস কেনো???
__এমনি!!
জুথী সাজিদ কে বললো মিথ্যা কথা কেনো বলছিস?? কাকে পছন্দ করিস তুই??? আমাকে ও বলবি না??? আমি না তোর বন্ধু।
সাজিদ বেশ কিছুটা আমতা আমতা করে বললো!! না… মানে! ই…ইরা কে!!
জুথী বেশ চটে গিয়ে বললো মানে!! কি বলছিস এসব???
সাজিদ শান্ত ভঙ্গিতে জানায়!! আমি ইরা কে অনেক দিন দরে পছন্দ করি। আমি ইরা কে আমার মনের কথা জানাতে চাই! ইরা রাজি হলে আমি ওকে যতটা তাড়াতাড়ি সম্ভব নিজের করে নিবো। তুই আমার পাশে থাকবি তো জুথী।

জুথী নিজের ভ্রু কুচিয়ে নিলো আর ভাবশীন হয়ে বললো! ইরা কখনোই রাজি হবে না এই সম্পর্কে জরাতে বরং আমাদের ফেন্ডশিপ টাই নষ্ট করে দিবে।তুই বরং আরেক বার ভেবে দেখ সাজিদ!!
জুথীর কথাই সাজিদ এর মুখটা ফেকাসে হয়ে গেলো। হয়তো জুথী যে কথা টা বলছে হয়তো পরবর্তী সময়ে এই ফেন্ডশিপে এই বিষয়ে নিয়ে কোনো প্রভাব ফেলতে পারে! সাজিদ বেশ মন খারাপ করে হাতে রাখা ফুল টা ফেলে দিয়ে চলে গেলো ক্লাস রুমে। পেছন থেকে জুথী কয়েক বার ডাকলো কিন্তু সাজিদ কোনো উওর না করে সোজা চলে গেলো ক্লাসে।

মোল্লা সাহেব দ্রীড় পায়ে চলতে লাগলেন! তার উদ্দেশ্য এখন ইখলাস খান এর বাড়িতে যাওয়া। ইখলাস খান যদি কোনো ভাবে জানতে পারেন তার বিয়ে প্রপোজাল প্রত্যাখান করছেন আজাদ চৌধুরী তাহলে কি হবে। কাজী সাহেব এর কাঁপা-কাঁপি শুরু হয়ে গিয়েছে অতিরিক্ত ভয়ে। ইখলাস খান কে কোনো ভাবে সামলানো গেলে ও তার ছেলে কে!! কি সামলানো যাবে!!! দরজার ভেতরে প্রবেশ করতেই চোখাচোখি হয় ইখলাস খান এর সাথে। পাশেই বসে আছে তার ছেলে। এত সকালে ঘটকে কে দেখে সবাই ভাবলেন হয়তো সুসংবাদ দেয়ার জন্যই এসেছেন। ইখলাস খান এর পাশেই তার ছেলে কে দেখে মোল্লা সাহেব অতিদ্রুত বেরিয়ে যেতে চাইলে। ইখলাস খান এর ছেলে এক হুংকার দিয়ে বললেন!!

__এই ঘটক কই যান আপনি??
এমন হুংকারে বেশ ঘাবড়ে যান ঘটক সাহেব। আস্তে ধীরে এগিয়ে আসেন সোফায় বসে থাকা ইখলাস খান এবং তার ছেলের দিকে।
এক কঠিন প্রশ্ন ছুরে দিলেন ঘটক মোল্লা সাহেবের দিকে?? ??
__আপনাকে যে কাজের জন্য পাঠানো হয়েছে সেটা কি করতে….. কথা শেষ করার আগেই ঘটক আমতা আমতা করে জানাই আসলে খান সাহেব আজাদ চৌধুরী এই বিয়ে টাকে প্রত্যাখান করেছেন!!! সে এখনি তার মেয়ে কে বিয়ে দিতে প্রস্তুত নন।
এমন এক শক্ত পোক্ত কথাই বেশ রেগে গেলেন ইখলাস খান তবে তার ছেলের কোনো রকম প্রতিক্রিয়া দেখা গেলো না!!! এতে কিছুটা ঘাবরে গেলেন ইখলাস খান আর ঘটক সাহেব।
ইখলাস খান এর ছেলে শান্ত মস্তিষ্কে জিজ্ঞেস করলেন আপনি ঠিক মতোন আমার সম্পর্কে সব কিছু জানিয়ে ছিলেন আজাদ চৌধুরী কে???

__ঘটক মাথা নত করে জানায় আমাকে ওই সুযোগ টাই দেয়া হয়নি খান সাহেব!!
__ফা….ং ইউর ঘটক গিরি তোকে ঘটক কে বলে তুই চাকর হওয়ার যোগ্যতা রাখিস না আমার।এই মূহুর্তে ইচ্ছে করছে তোকে গুলি করে এখানেই জান্ত করব দিয়ে রাখি।
ঘটক মোল্লা সাহেব এক দৌড়ে গিয়ে বসলেন ইখলাস খান এর ছেলের পায়ের নিচে আমাকে মাফ করে দিন খান সাহেব আমাকে আরেক টা সুযোগ দিন দয়া করে!!
ঘটকের শার্টের কলার দরে টেনে দুই হাত উপরে তুলে বললেন!! আমি দ্বিতীয় বার কাউকে সুযোগ দেয় না। তবে তোকে দিচ্ছি পরের বার যেনো না এর পরিবতনে হ্যা হয়ে আসে এই খান বাড়িতে। তবে তুই ভুল করে পালানোর চেষ্টা করলে একদম জান্ত পুতে রেখে দিবো তোকে এই খান বাড়িতে।

__ইখলাস খান শান্ত ভঙ্গিতে নিজের ছেলেকে বললেন!! কোল ডাওন মাই ভই।তোমার বাবা এখনো বেঁচে আছে।
ঘটক মোল্লা সাহেব মাথা নত করে বললেন!! খান সাহেব যদি কিছু মনে না করেন একটা কথা বললো!
খান সাহেব হাত দিয়ে ইশারা করে বলার জন্য সম্মতি প্রকাশ করলে!ঘটক মোল্লা সাহেব বেশ কাঁচাকাছি গিয়ে বললেন! আজাদ চৌধুরী কে আমি চিনি খান সাহেব এক বার কেনো ১০০ বার গিয়ে ও যদি আমি বিয়ের প্রস্তাব রাখি তার সামনে আমাকে প্রত্যাখান করে দিবে। আপনি তো শহরের নাম করা একজন মানুষ। চেয়ারম্যান সাহেব হয়তো আপনাকে চিনে আপনি যদি আমার সাথে ওই বাড়িতে যান তাহলে হইয়তো রাজি হতে পারে আজাদ চৌধুরী।
ইখলাস খান জানায়! তুমি ভালো কথা বলেছো তাহলে টাইম ওয়েষ্ট না করে বিকেলেই যাওয়া যাক।
ইখলাস খান এর ছেলেকে উদ্দেশ্য করে বললেন আরকটি কথা জিজ্ঞেস করবো খান সাহেব !!

__হ্যা বলো!!
আপনাকে না খান সাহেব। আপনার ছেলেকে।
__হ্যা বল!!
আমি একজন নাম করা ঘটক হয়ে ও আজাদ চৌধুরীর মেয়ে দেখে নি আপনি কি করে দেখলেন!! আর দেখে থাকলে ও তো আপনার চেনার কথা নয় কারন আজাদ চৌধুরী কখনো নিজের মেয়ে কে অপরিচিত কারোর সামনে আনেন না!!!

ইখলাস খান ও হ্যা করে তাকিয়ে আছে তার ও একই প্রশ্ন সে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে উওর শোনার জন্য।
আজাদ চৌধুরী নিজে ও জানেন না তার ঘরে সে একটা পূণিমার চাঁদ কে বড় করছে।যে চাঁদ কোনো পুরুষের চোখে এক বার পরলে সে বার বার চাইবে ওই চাঁদ কে নিজের করে রাখতে। তার সৌন্দর্য বণর্না করার মতোন নয়।সে দেখতে এতটাই মনোমুগ্ধকর যে আমি এক দেখা তেই তার প্রেমে পরে গিয়েছি। সেই চাদের আলোতে আমি সারাজীবন আলোকিত হতে চাই। সে আমার অনাকাঙ্ক্ষিত ভালোবাসা।
ছেলের মুখে মেয়ের এত প্রসংশা শুনে ইখলাস খান এর ও বেশ ইচ্ছে করছে মেয়ে টিকে এক বার দেখতে।

সাজিদ আজকে সারা ক্লাস মন খারাপ করে বসে ছিলো। জুথীর সাথে ও কথা বলে নি। ইরা তো কলেজেই আসে নি কেনো আসেনি তাও অজানা। আজকে কেউ ক্যান্টিনে যায় নি সাজিদ ও যায় নি অভিমান করে আর জুথী যায় নি সাজিদ যাই নি বলে।তারা তিন জন ছাড়া আর কোনো বন্ধু নেই তাদের। কলেজ ছুটি দিয়ে দিয়েছে তাই সাজিদ আগে আগেই বেরিয়ে গিয়েছে। রাস্তার পাশে দাড়িয়ে থাকা কালো গাড়িটা এক দেখা চিনে ফেলে সাজিদ এই গাড়ি তো সিকদার বাড়ীর তাহলে কি আজকে ও আদিল সিকদার এসেছে। সাজিদ বেশ দূরে গিয়ে একটি দোকানে দাড়িয়ে গাড়ি টিকে লখ্য করলো। বেশ কিছু খন পর জুথী কলেজ থেকে বের হচ্ছিলো।
তখনি আদিল ডাকে জুথী কে!!

__এই মেয়ে এখানে আসো!!!
জুথী কিছুটা ভয়ে ভয়ে এগিয়ে গেলো আদিলের দিকে আজকে আদিলের সাথে বডিগার্ড আসে নি তবে একটা ছেলে এসেছে। কিছুটা আদিলের মতোই দেখতে তবে আদিলের মতোন এত টা ফর্সা নয়।
জুথী মাথা নত করে বলে!!!
__আমাকে এই মেয়ে বলবেন না প্লিজ!! আমার নাম জিনিয়া জুথী।
ঠিক আছে!! তোমার সেই অসভ্য বান্ধবী টা কই??
জুথীর বেশ রাগ হলো আদিলের এমন কথা শুনে ইরা যথেষ্ট ভালো ফ্যামিলিতে বিলঙ্গ করে। হয়তো একটা টা থাপ্পড় কে কেন্দ্র করে ইরা কে অসভ্য বলছে। কিন্তু ইরা তো অসভ্য নয়।
জুথী মাথা নত করে শান্ত হয়ে জানায় আজকে ইরা কলেজে আসেনি। কেনো আসে নি জানতে চাইলে জুথী ঠিক মতোন জানাতে ব্যার্থ হয় ইরার না আসার কারন জুথী জানে না ।

ঈশান ফোনে কথা বলছিলো তাই বেশ ভালো ভাবে খেয়াল করে নি জুথী মেয়ে টিকে। তবে এক পলক তাকাতেই চোখ জুরিয়ে যায় ঈশান এর। এত খন যাবত কথা বলছে আদিলের সাথে মাথা নত করে মুখ টাও স্পষ্ট নয়। মেয়ে টিকে দেখে মনে হচ্ছে বেশ ভয় পেয়েছে এক দম ভয়ে নেতিয়ে আছে।
ঈশান জুথী কে উদ্দেশ্য করে বললো!! এই মেয়ে বয়স কত তোমার!
ঈশান এর কথাই বেশ ঘাবড়ে যায় জুথী চেনা নেই জানা নেই হুট করে বয়স কেনো জিজ্ঞেস করছে এই পুরুষ ।
জুথী মাথা উচু করে ভয়কে গিয়ে বললো!!

__মা…মানে???
ঈশান মুচকি হেসে জুথীর বেশ কাছে গিয়ে বললো!
__ভয় পাচ্ছো মনে হচ্ছে!!
__না ভ…ভয় কেনো পাবো!!!
ঈশান মনে মনে আওড়াতে থাকলো!! আই লাইক ইট!!
তোমাকে সারা জীবন ভয় দেখানোর দায়িত্ব টা আজকে থেকে আমি নিয়ে নিলাম মিস জুথী!! জাস্ট ওয়েট আন্ড ছি!!!
আদিল কিছুটা বাকা হেঁসে বললো!!
জুথী তোমার বান্ধবী কে বলবে! ট্যাটো করা সেই Bad Boy মানে ইস্টুপিট টা এসে ছিলো তাকে খুঁজতে।
__আচ্ছা ভাইয়া বলবো!!
আদিল জুথীর ভয়ের কারন টা বুঝতে পারলো তাই জুথী চলে যেতে বললো। আদিল যাওয়ার কথা বলার সাথে সাথে জুথী দ্রুত গতিতে জায়গা পরিবর্তন করলো।
ঈশান আদিল কে উদ্দেশ্য করে বললো!! মেয়ে টা কি সুইট তাই না!!!

এক রহস্যময় ভালোবাসা পর্ব ৩

___হুম!!! তবে আরশি চৌধুরী ইরার থেকে কম!!
__মানে!!!
জুথী একা একা হেঁটে যাচ্ছিলো অতি দ্রুত গতিতে সাজিদ একটা দোকানে দাড়িয়ে এতখন সব টাই খেয়াল করে দেখ ছিলো। সে মুলত আদিল এর বিষয়ে জিজ্ঞেস করার জন্য এসে ছিলো জুথীর কাছে। সারা দিন জুথীর সাথে একবার ও কথা বলে নি সাজিদ। তাই জুথীও আর সাজিদ এর সাথে কথা না বলে সামনে থাকা একটা রিকশা দাঁড় করিয়ে উঠে বসলো।

এক রহস্যময় ভালোবাসা পর্ব ৫

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here