বাঁধনহারা প্রেম পর্ব ৫০

বাঁধনহারা প্রেম পর্ব ৫০
shanta moni

“সন্ধ্যা হয়ে আসতেই সবাই ছাদ থেকে নেমে যায়। নীলা কিছুক্ষণ আগেই বাড়িতে চলে গেছে! রোদ রুহি জুই সবাই এক সাথেই বসে আছে। নিলয় নিজের রুমে শুয়ে আছে, তার হাঁটার মতো অবস্থায় নেই!
রাত আটটা কি সাড়ে আট’টা, রোমান বসে আছে, ড্রয়িং রুমের সোফায় আসে পাশে চোখ ভোলাচ্ছে রুহিকে এক নজর দেখার আসায়, কিন্তু রুহি ছায়া’টাও দেখা যাচ্ছে না। রোমান বিরক্ত হয়ে উঠে পড়ে, সিঁড়ি দিকে যেতে নিবে, এমন সময় হেনা বেগম পিছন থেকে বলে উঠে..!

হেনা বেগম: রোমান দাদু ভাই..!
রোমান পিছন ফিরে তাকায়, মুচকি হাঁসি দিয়ে এগিয়ে যায়, হেনা বেগমের দিকে, হেনা বেগম বলেন…!
হেনা বেগম: আমরা সবাই গ্রামের বাড়ি যাচ্ছি! তুমিও যাবে আমাদের কাছে, আমি কোনো অজুহাত শুনবো না!
রোমান: কিন্তু দাদি, আমার কাজ?
হেনা বেগম: এক সপ্তাহ জন্য সব কাজ বন্ধ!
রোমান আর কোনো কিছু বলেনা! সম্মতি জানায় যে সেও যাবে! হেনা বেগমের সাথে টুকটাক কথা বলে..!
“রোদ নিজের রুমে নামাজ পড়ে বসে আছে! কেনো জানি কোনো কিছু ভালো লাগছে না। শুভ্র এমন হুটহাট কাছে আশা, সব কিছু তার কাছে শর্ক্টের মতো।

আরও গল্প পড়তে এখানে ক্লিক করুন 

রুহি, জুঁই এরা নিজের রুমেই আছে।
রোমান রুহিকে অনেক বার কল মেসেজ করে, কিন্তু রুহি নিজের রুমে দরজা লাগিয়ে বসে আছে। কোনো কিছুই বলছে না। রোমান অনেকক্ষণ অপেক্ষা করে আমার চলে যায়। লজ্জাবতী লাজুক লতা লজ্জা পাচ্ছে, যার জন্য রুমে দরজা বন্ধ করে বসে আছে মেডাম।
কথা গুলো মনে মনে বলেই হাঁসে রোমান!
রাত ১২:০০ টা

“বিছানার উপর এপাশ ওপাশ করে যখন ঘুম আসেনা রোদের। বিছানার উপর উঠে বসে, অনেকক্ষণ ধরে চেষ্টা করছে, ঘুমাবে। কিন্তু ঘুম তার চোখে ধরাই দিচ্ছে না। বিছানা থেকে উঠে দাঁড়ায় দরজা খুলে হাঁটা দেয়। ছাদের দিকে, সিঁড়ি বেয়ে আস্তে আস্তে উঠছে রোদ..! ছাদের দরজা খুলে ছাদে পা রাখতেই, চোখের সামনে অপ্রকাশিত কিছু দেখে আতকে উঠে’ কাঁপা কাঁপা কন্ঠে বলে উঠে…!
রোদ: কে….কে এ…খা…নে…?
কারো কন্ঠ স্বর পেয়ে দূরে ছিঁটকে যায়।
রোদ নিজের চোখে সামনে শুভ্র আর জেরিনকে দেখে কাঁপা কাঁপা কন্ঠে বলে…!
“রোদ: শু..ভ্র ভা..ই আ..পনি এখানে…?
রোদকে এতো রাতে ছাদে একদম আশা করেনি শুভ্র! রোদ কোনো উত্তর না পেয়ে। এক রকম দৌড়ে ছাদ থেকে নেমে যায় রোদ। শুভ্র রোদকে থামাতে গিয়েও থামায় না। পিছন ফিরে সজোরে থাপ্পড় মারে জেরিনের গালে। রাগে চোয়াল শক্ত করে বলে..!

শুভ্র: আমার চার পাশে যদি, তোকে দেখি তো, এর পর কি অবস্থা হবে তোর তা তুই নিজেও জানিস না। শরীরে বেশি জ্বালা থাকলে বে*শ্যা পাড়ায় যাহ..! আমাকে তোর ওই নোংরা শরীর দিয়ে স্পর্শ করার চেষ্টা করবি না।
কথা গুলো বলেই গটগট পা ফেলে ছাদ থেকে চলে যায়। অফিসের একটা কাজ করছিল শুভ্র, জরুরি একটা কল আসায় ছাদে আসে, কথা বলতে। তার ভিতরে জেরিন এসে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরে।
শুভ্র জেরিনকে জাড়ানোর জন্য জেরিনকে ধরতেই, সেই অবস্থায় এসে রোদ দেখে ফেলে। শুভ্র বিড়বিড় করে বলে..!
শুভ্র: না জানি, বউ তার কতো কিছু ভেবে বসে আছে। এমনিতেই বউকে মানাতে পারছি না। তার ভিতরে আবার এক উক্টো জামেলা এসে হাজির হয়ে ছেহহহহ..!

“শুভ্র রোদের দরজার সামনে এসে দাঁড়ায়, দরজা ধাক্কা দিতেই দেখে দরজা বন্ধ, জোরে দীর্ঘ শ্বাস ফেলে, যা ভেবেছিল তাই, রুমে ভিতর হয়তো কেঁদে কেঁদে সাগর বানিয়ে দিচ্ছে!
শুভ্র পকেট থেকে চাবি বেড় করে দরজা খুলে রোদের রুমে ডুকে, ডিম লাইট আলোতে দেখা যাচ্ছে। বিছানার উপর উপর হয়ে শুয়ে কাঁদছে! শুভ্র তপ্ত নিশ্বাস ফেলে বিড়বিড় করে বলে..!
শুভ্র: এখন তার এই গাঁধি বউকে তেল মারতে হবে।
জীবনে কখনো কাউকে তেল মেরে কথা বলেছিল, বলে মনে হয় না।
শুভ্র রুমের লাইট ওন করে। রোদের দিকে এগিয়ে গিয়ে রোদকে তুলে বসায়।
রোদকে প্রথমে শুভ্রকে দেখে অবাক হলেও পড়ে রাগে তেতে উঠে…!
রোদ শুভ্রকে নিজের থেকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দিয়ে বলে…!
রোদ: এখানে কেনো এসেছেন? চলেন যান আমার রুম থেকে..!

শুভ্র শান্ত কন্ঠে বলে…!
শুভ্র: বউয়ের সাথে পিরিত করতে এসেছি!
“রোদ শুভ্রের কথায় আরো রেগে যায়। বিছানা থেকে উঠে যেতে যেতে বলে..!
রোদ: আপনার মতো চরিত্রহীন লোক কখনো আমার স্বামী হতে পারে না। আর আমি আপনার বউ নাহ।
রুম থেকে বেড়িয়ে যান। অন্য মেয়ের তো অভাব নেই তাদের কাছে যান পিরিত করতে।
রোদের এমন কথায় শুভ্র রাগ করলেও নিজেকে স্বাভাবিক রেখে বলে…!
শুভ্র: বউ তুমি যেটা দেখছো, সেটা একদম সত্যি না। তুমি আমার কথা শোনো!
রোদ রেগে গিয়ে চেচিয়ে বলে উঠে..!
রোদ: চুপ থাকেন আপনি, রাত ১২:০০ টায় কি আপনি ওই মেয়ের সাথে ছাদে তাহাজ্জুদ পড়তে গেছিলেন। সেই সত্যি বলতে চাচ্ছেন হ্যা।

শুভ্র: আবে তুই আমার কথা টা তো শুনবি।
রোদ: কোনো কথা শুনতে চাই না!
শুভ্র রেগে গিয়ে বিড়বিড় করে বলে..!
শুভ্র: এতো বড় বিজনেস সামলাই, কিন্তু এখন একটা মাত্র বউ সেটাকেও সামলাতে পারি না ছেহহহহহ…!”
“শুভ্র নিজের চুল টেনে ধরে জোরে জোরে শ্বাস ফেলে। তার বউ যেভাবে ত্যাড়া ত্যাড়া কথা বলছে, তাতে কখনো যে থাপ্পড় পড়ে গালে। তাই নিজেকে শান্ত করতে চাইছে। শুভ্র রোদের দিকে এগিয়ে এসে বলে…!
শুভ্র: আমার অবাধ্য হোস না রোদ, ত্যাড়ামি বাদ দে, তা না হলে তোকে কিন্তু ভয়ংকর কিছু সহ্য করতে হবে।
রোদ রেগে গিয়ে চেচিয়ে বলে উঠে

রোদ: আমি থাকতে চাই না আপনার সাথে, আপনার মতো একজন চরিত্রহিন মানুষ আমার দরকার নেই। মুক্তি দিন আমায়।
শুভ্র রাগে গর্জে উঠে বলে…!
শুভ্র: মুখে লাগাম যে রোদ। তা না হলে তোর জিব টেনে আমি ছিঁড়ে ফেলবো।
রোদ: থাকবো না আমি, আপনার সাথে
ডিভোর্স চাই। মুক্তি দিন আমায়।
শুভ্র রেগে গিয়ে রোদের চুলের মুঠি শক্ত করে চেঁপে ধরে রক্ত চোখে রোদের দিকে তাকিয়ে বলে…!
শুভ্র: ডিভোর্স লাগবে তোর নাহ। মুক্তি চাই কি? পাখা গজিয়েছে তোর, ওয়েট আমি তোর পাখা কেটে দিচ্ছি।
রোদ রাগে শুভ্রকে ধাক্কা দিয়ে কিছুটা দূরে সরিয়ে হাতের উঠলো পিঠ দিয়ে চোখের পানি মুছে বলে..!
রোদ: থাকবো না আমি! আপনি আমাকে ভালোবাসেন না। ঘৃনা করেন, আমি কারো ঘৃনা নিয়ে কেনো থাকবো?
শুভ্র রোদের কথায় রাগে জ্বলে উঠে

রোদের দিকে এগিয়ে দেয়ালের সাথে চেঁপে ধরে, রোদের গাল শক্ত করে ধরে বলে…!
শুভ্র: ভালোবাসা মারাস শালি তুই হ্যা..!
ছুঁতে গেলেই তো ছাগলের মতো ম্যা ম্যা করিস। ছোয়ার আগেই তো সেন্সলেস হয়ে যাস। আবার আসছিস ভালোবাসি না, ভালোবাসি না, বলে হাঁসের মতো প্যাক প্যাক করতে হ্যা..!
রোদ শুভ্রের থেকে৷ নিজেকে ছাড়িয়ে গালে হাত দিয়ে কাঁদতে কাঁদতে বলে
রোদ: আপনি ছুঁলে আমার কোনো ফিল আসেনা। আপনার প্রতি আমার কোনো অনুভূতি কাজ করে না। যার জন্য আমি আপনাকে আমার কাছে আসতে দেই না।

শুভ্র রোদের কথা প্রচন্ড রেগে যায়। শা*লি বলে কি? ফিল আসে না, শুভ্র পাশে থাকা ফুলদানি ফ্লোরে সজোরে ফেলে। রোদ ভয়ে দু কদম পিছিয়ে যায়।
শুভ্র রোদের দিকে এগিয়ে আসতে দেখে রোদ পিছতে পিছতে বলে..!
রোদ: আপনি আমার কাছে আসবেন না।
আমি থাকবো না আপনার কাছে, আপনি আমায় ভালোবাসা দেন না। ভালোবাসেন না। আমি থাকবো না! আপনার সাথে..!

“শুভ্রের রাগ এখন সপ্তম আকাশে রোদের দিকে এগোতে এগোতে বলে..!
শুভ্র: সত্যি তো আমি তোকে ভালোবাসা দিচ্ছি না। তবে আজকে দিব। তোকে প্র্যাকটিক্যালি ভাবে ভালোবাসা দেখাবো’ কতোটা ভয়ংকর এই শুভ্র চৌধুরী ভালোবাসা।
“শুভ্রের এমন কথায় রোদ ভয়ে আরো জোরে শব্দ করে কেঁদে দেয়।
শুভ্র রাগে গর্জে উঠে বলে..!
শুভ্র: খোদার কসম রোদ, মুখ দিয়ে যদি আর একটা শব্দ বেড় হয়। তো তোকে আমি এখানেই খুন করে পুতে ফেলবো।

রোদ শুভ্রের হুংকারে সাথে সাথে কান্না বন্ধ হয়ে যায়। ঠোঁট কামড়ে ধরে নিজের কান্না আটকে রাখে..!
শুভ্র রোদের দিকে এগিয়ে রুমের দেয়ালের সাথে চেঁপে ধরে, রোদের দিকে তাকিয়ে রাগে চিবিয়ে চিবিয়ে বলে..!
শুভ্র: ফিল আসে নাহ, আমি কাছে আসলে হ্যা…! আজকে আমি দেখবো কিভাবে ফিল আসে না, আমার প্রতি।
“রোদ শুভ্রের এমন কথায় ভয়ে সিঁটিয়ে যায়। রাগের মাথায় কি বলতে গিয়ে কি বলে ফেলছে সে নিজেও জানে না।
“রোদ ছটফট করতে থাকে, শুভ্রের থেকে ছোটার জন্য, কিন্তু শুভ্রের সাথে পেড়ে উঠে না। শুভ্র বিরক্ত হয়ে রোদের গায়ের ওড়না খুলে,রোদের হাত শক্ত করে বেঁধে দেয়। রোদ ভয়ে কিছু বলতেও পারছেনা। গলা কাটা মুরগীর মতো ছটফট করছে।

সে এটা ভালো করে বুঝতে পারছে শুভ্রের মতলব ভালো ঠেকছে না।
শুভ্র রোদের কোমর জড়িয়ে ধরে গলায় মুখ ডুবাই, আস্তে আস্তে চুমু খেতে থাকে।
রোদের পুড়ো শরীর থর থর করে কাঁপছে, শুভ্রের স্পর্শে, শুভ্র মাথা তুলে রোদের দিকে তাকিয়ে আরো শুক্ত করে কোমর জড়িয়ে ধরে, ঠোঁট ডুবিয়ে দেয়, রোদের ঠোঁটে..! রোদের হাত পিছন দিকে বাঁধা থাকায় কিছু করতে পারছে না।

“প্রায় পাঁচ মিনিট পর রোদকে ছেড়ে দিয়ে। গালে শব্দ করে চুমু খায়। তারপর বলে..!
শুভ্র: ফিল হচ্ছে জান..? ফিল করতে পারছো আমাকে..?
রোদ ফুপিয়ে উঠে, শুভ্র অন্য গালে ঠোঁট ছোঁয়ায়, তারপর আবার বলে উঠে…!
শুভ্র: ফিল করতে পারছো জান?
রোদকে চুপ করে থাকতে দেখে শুভ্র রাগে চেচিয়ে বলে উঠে..!
শুভ্র: চুপ করে আছিস কেনো শা*লি? কথা বল ফিল করতে পারছিস?
রোদ ফোঁপাতে ফোপাঁতে বলে..!
রোদ: হুমমম!

শুভ্র: হুম কি? ফিল করতে পারছিস?
রোদ: হুম পারছি ফিল করতে…!
শুভ্র রোদকে কোলে তুলে নেয়!
বিছানার দিকে এগোতেই অজানা ভয়ে রোদ কেঁপে ওঠে, শুভ্রের শার্ট শক্ত করে চেঁপে ধরে কাঁপা কাঁপা কন্ঠে বলে..!
রোদ: আমাকে ছেড়ে দিন শুভ্র ভাই প্লিজ আমি অসুস্থ..!
শুভ্র বাঁকা হাসে, তারপর বলে
শুভ্র: তোর অসুস্থতা কালকে ঠিক হয়ে গেছে। সো আমাকে ডিস্টার্ব করিস না।
“শুভ্রের কথায় রোদ আরো ছটফট করতে থাকে! শুভ্র রোদকে বিছানার ফেলতেই রোদ বিছানা থেকে উঠতে যায়। কিন্তু হাত বাঁধা থাকায় উঠতে পারেনা। ঠাসস করে বিছানার উপর পড়ে যায়। রোদ শুভ্রের দিকে অসহায় দৃষ্টি0তে তাকায়, কাঁপা স্বরে বলে উঠে….!

রোদ: প্লি.জ এ…ম..ন করবেন না…হ
“শুভ্র ঠোঁট কামড়ে হাঁসে গায়ে থাকা শার্ট খুলে ফ্লোরে ছুড়ে মারে..!
“রোদ ভয়ে আরো সিঁটিয়ে যায়।
“শুভ্র রোদের কাছে এগিয়ে আসতে আসতে বলে…!
শুভ্র: আজকে ভয়ংকর কিছু করবো বউ বাঁধা দিয়েও নাহ!
“শুভ্র রোদকে নিজের সাথে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে..! রোদ ডুকরে কেঁদে উঠে,নিজেকে ছাড়ানোর জন্য ছটফট করতে থাকে…!”
শুভ্র রোদকে ছেড়ে রোদের দিকে তাকায়, কপালে শব্দ করে চুমু খেয়ে রোদের কপালে কপাল ঠেকিয়ে জোরে ফিসফিস করে বলে উঠে….!

শুভ্র: আমাকে আজকে বাঁধা দিস না রোদ প্লিজ! তোর এই ছোট্ট শরীর’টাকে নিজের করে নিতে দে আমায় প্লিজ? আমি এই ভয়ংকর যন্ত্রনা আর সহ্য করতে পারছি না বউ! আমি তোকে যত কষ্ট দিয়েছি, সব আমার আদর ভালোবাসা দিয়ে পুষিয়ে দিব। প্লিজ জান একটা বার তোকে একান্ত আমার করতে সাই দিবি?
শুভ্রের স্বর করুন, প্রতিটা কথায় আবেগ ভালোবাসা মাখানো। শুভ্রের প্রতিটা কথায়, রোদের শরীর নড়ে ওঠে…!
রোদের কোনো প্রতিক্রিয়া না দেখে শুভ্র রোদের উপর থেকে উঠে যেতে নেয়।
শুভ্রকে সড়ে যেতে দেখে, কি জানি রোদের কি হলো। রোদ শুভ্রের গলা জাপ্টে ধরে ফুপিয়ে উঠে, বলে..!

বাঁধনহারা প্রেম পর্ব ৪৯

রোদ: আমার ভয় লাগে…..!”
শুভ্র রোদকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে বেডের উপর শুয়ে রোদকে নিজের বুকে সাথে চেঁপে ধরে বলে….!
শুভ্র: আমি আছি তো! কিচ্ছু হবে না বউ!

বাঁধনহারা প্রেম পর্ব ৫১

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here