সঙ্গীন হৃদয়ানুভুতি ২য় খন্ড পর্ব ৪১

সঙ্গীন হৃদয়ানুভুতি ২য় খন্ড পর্ব ৪১
Jannatul Firdaus Mithila

রৌদ্রের গলায় শুষ্কতা নেমে আসে মেয়েটার এই রূপ দেখে।সে ক্ষনে ক্ষনে শুষ্ক ঢোক গিলে জিভ দিয়ে ঠোঁট ভেজায়।কিন্তু লাভের লাভ কিছু হলে তো! অরিনটার নাক টেনে কাঁদার শব্দে মাথা বুঝি হ্যাং হয়ে গেলো বেচারার।সে তৎক্ষনাৎ আলতো করে অরিনের হিজাবের ওপর দিয়ে চুলগুলো চেপে ধরে। মেয়েটার মুখটা নিজের একদম কাছে এনে হাস্কি স্বরে বলতে থাকে,
“ কান্না থামা বেইব! নাহলে আমি এখন কন্ট্রোল হারিয়ে ফেলবো!”
অরিনের কান্নাগুলো বুঝি দৌড়ে পালালো কোথাও। তার চোখেমুখে এখন কেমন হতবাকতা লেপ্টে আছে। মেয়েটার ভেজা পল্লবিত আখিঁদ্বয় রৌদ্রের দিকেই তাক করা। তার তিরতির করে কাঁপতে থাকা ওষ্ঠপুট বড্ড টানছে রৌদ্রকে। রৌদ্র খেই হারায় নিজের। অরিনের মুখটা নিজের ওষ্ঠপুটের কাছে এনে বলে ওঠে,

“ ড্যাম! ফা*ক অফ উইথ দেট ফা*কিং কন্ট্রোল! ”
বলেই সে চটপট দখল করে নেয় অরিনের অধরযুগল। গভীর আশ্লেষে সেগুলো টেনে নিতে থাকে নিজের ওষ্ঠপুটের ভাজে। তার অধরযুগলের উন্মাদ স্পর্শে বরাবরের মতো আজও কুপোকাত অরিন।মেয়েটাও কেমন সায় দিচ্ছে ছেলেটার কার্যে। রৌদ্রের ওষ্ঠপুট ব্যস্ত মেয়েটার অধরসুধাপানে আর তার অবাধ্য হাত ব্যস্ত মেয়েটার সর্বাঙ্গ জুড়ে।অরিন বারবার কেঁপে কেঁপে ওঠছে তার এমন স্পর্শে। প্রায় বেশ কিছুক্ষণ পর রৌদ্র ছেড়ে দিলো অরিনের অধর। মেয়েটা তৎক্ষনাৎ ছাড়া পেয়ে জোরে জোরে নিশ্বাস ফেলতে থাকে। রৌদ্র তখন চট করে মেয়েটাকে পাঁজা কোলে তুলে নেয় নিজের।অরিনও হকচকিয়ে ওঠে চেপে ধরে রৌদ্রের ঘাড়।রৌদ্র মেয়েটাকে তার কেবিনের একপাশে রাখা কাউচটার ওপর বসায়। তারপর সে উঠে চলে যায় নিজের ডেস্কের সামনে। সেখান থেকে খুজে খুঁজে কিসের যেন দুটো কাগজে মোড়ানো প্যাকেট নিয়ে এসে হাজির হলো অরিনের সামনে। অরিন কিছুটা অবাক হয়েই বললো,

আরও গল্প পড়তে আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন

“ এগুলো কি?”
রৌদ্র প্রতিত্তোরে গভীর চোখে চাইলো অরিনের দিকে। হাত বাড়িয়ে মেয়েটার মাথা থেকে হিজাবটা ধীরে ধীরে খুলে নিয়ে বলতে থাকে,
“ তোকে কাঁদানোর সামগ্রি! খুব শখ না তোর কাঁদার? ঠিক আছে… আজকে আমিও দেখবো তুই কতটুকু কাঁদতে পারিস!”
রৌদ্রের এহেন কথায় চরম মাত্রায় বিষম খেলো অরিন।মেয়েটা কোনমতে নিজেকে সামলে নিয়ে বললো,
“ কিহ?”

রৌদ্র নিজের কাজ বহাল রাখলো।একে একে মেয়েটার হিজাব খুলে দিয়ে বোরখাটাও একটানে খুলে ফেললো। অরিন তখনও অবাক চোখে তার দিকেই তাকিয়ে। রৌদ্র তার এমন দৃষ্টিতে বিন্দুমাত্র তোয়াক্কা করলোনা। সে মেয়েটার পায়ের কাছে বসে নিজের শার্টের বোতামগুলো খুলতে লাগলো একে একে। অরিন এবার লাফিয়ে উঠে কিছুটা।আমতা আমতা করে বলে ওঠে,
“ ক-কি করছেন ডাক্তার সাহেব!”
“ রৌদ্র নিজের শার্টটা গা থেকে খুলে ফ্লোড়ে আছড়ে ফেলে। তারপর অরিনের দিকে একটু একটু করে এগিয়ে এসে বলতে থাকে,

“ সেটা আমায় পাগল করার আগে ভাবা উচিৎ ছিলো সানশাইন! একবার যেহেতু পাগল করেই ফেলেছিস, সেহেতু এই পাগলামি সহ্য করতেই হবে বেইব!”
অরিন রৌদ্রের কথার আগা-মাথা বুঝতে না পেরে হতবাক হয়ে তাকিয়ে রইলো। রৌদ্র তার একেবারে কাছাকাছি এসে মেয়েটাকে নিজের কোলে তুলে বসিয়ে দিলো।অরিন চোখমুখ কুঁচকে ফেলে সঙ্গে সঙ্গে। রৌদ্র অরিনের ঝলমলে খোলা চুলগুলো পেছন থেকে হালকা হাতে চেপে ধরে, মেয়েটার মুখটা কিছুটা উঁচিয়ে তুলে।মেয়েটার সর্বমুখে একের পর এক গভীর চুমু খেতে খেতে বলে ওঠে,

“ আই মিসড ইউ… আই মিসড ইউ সো মাচ সানশাইন!”
অরিন শুধু শুনে গেলো।তার চোখদুটো এখনো বন্ধ করে রাখা। বুকটায় কেমন দ্রিমদ্রিম শব্দ হচ্ছে তার। রৌদ্রের প্রতিটি স্পর্শ গায়ে কাটা ধরিয়ে দিচ্ছে মেয়েটার।রৌদ্র অরিনের সর্বমুখে চুমু দিয়ে অবশেষে এসে ঠেকলো অরিনের ঠোঁটের কাছে। রৌদ্র একবার মন্ত্রমুগ্ধের ন্যায় তাকিয়ে রইলো সেদিকে। তারপর… তারপর মেয়েটার নিশ্বাস নেওয়ার আগেই আবারও দখলে নিয়ে অরিনের ভেজা ওষ্ঠদ্বয়। এবার বুঝি তার স্পর্শ খানিকটা জোরালো।অরিন তবুও সহ্য করে গেলো সবটা। রৌদ্রের একহাত তার সম্পূর্ণ পিঠে বিচরণ চালাচ্ছে, অন্যহাত তার কন্ঠদেশে।এদিকে অরিন এমন বেহায়া উম্মাদ সহ্য করতে না পেরে চেপে ধরে রৌদ্রের মাথার পেছনের চুল।রৌদ্র থামলো।অরিনের ওষ্ঠপুট ছেড়ে দিয়ে সেথায় আলতো করে কামড় বসালো।তারপর মেয়েটার ঠোঁটটাকে সামান্য লিক করে দুষ্ট কন্ঠে বললো,
“ দেটস হোয়াট আই ওয়াজ ইয়েগার ফর!”

বলেই আবারও মেয়েটার ওষ্ঠপুট দখল করে নেয় সে।মেয়েটার পাদু’টো তার কোমরের দু’পাশে ভাজ করে রাখা।রৌদ্র একটু পরপর মেয়েটার পাদু’টোতে হাত বুলিয়ে যাচ্ছে। তার স্পর্শ যখন আরেকটু গভীরে যেতে চাইলো তখনি বাঁধ সাধলো অরিন। মেয়েটা তক্ষুনি রৌদ্রের ওষ্ঠপুট ছেড়ে দিয়ে মাথা নাড়িয়ে না জানায়। এদিকে রৌদ্র বড্ড অস্থির। তার কি আর ওতো বাঁধ মানার সময় আছে? রৌদ্র অরিনের চুলগুলো চেপে ধরে তার কন্ঠদেশে মুখ গুঁজে দেয়।সেখানে একে একে একেঁ দেয় অজস্র চুম্বন। এটুকুতেও মন ভরেনি পাগল ছেলেটার। সে মৃদু কামড় বসাতে থাকে মেয়েটার কন্ঠদেশে। তখনি অরিনের কন্ঠ ফুঁড়ে বেরিয়ে আসে মৃদু শীৎকার। রৌদ্র এবার নাক ঘষে দিলো অরিনের কন্ঠদেশে। অরিন আরেকটু চেপে ধরে রৌদ্রের চুলগুলো। রৌদ্র তখন মেয়েটার কন্ঠদেশে মুখ গুঁজেই কৌতুকের স্বরে বললো,
“ ছিড়ে ফেল চুলগুলো! এইটুকুতেই যেভাবে টানছিস… বাকিটা করতে গেলে নিশ্চয়ই টাক হতে হবে আমার!”
অরিন খেপে গেলো কিছুটা। সে গাল ফুলিয়ে রৌদ্রের কোল থেকে উঠতে নিলে তার কোমর চেপে ধরে রৌদ্র। হাস্কি স্বরে ফের বলতে লাগলো,

“ গাল ফোলা অথবা আর যা-ই কর, আজকে তোকে হাতছাড়া করছিনা আমি! আজ সবটা করে তারপরই ছাড়বো তোকে।”
অরিন ঠোঁট কামড়ে ধরে নিজের। তা দেখে রৌদ্র ফের দুষ্ট হাসে।অরিনের নিচের ঠোঁটটায় হালকা কামড় দিয়ে বলে ওঠে,
“ আমার জিনিসে কামড়াকামড়ি করতে আসবিনা বলে দিলাম! এই দিকটায় আমি কিন্তু ভিষণ হিংসুটে!”
অরিন ফিক করে হেসে ওঠে এহেন কথায়। আর সেই হাসি দেখে কাউচে গা এলিয়ে দিলো রৌদ্র।হুট করেই কিছু একটা মনে পড়ায় রৌদ্র বলে ওঠে,

“ সানশাইন একটু উঠে দাঁড়াতো!”
অরিন ভড়কায়।বুঝতে না পেরে জিজ্ঞেস করে,
“ মানে?”
রৌদ্র এবার নড়েচড়ে বসে। অরিনকে কোল থেকে নামিয়ে নিজের সামনে সোজা করে দাঁড় করায়। তারপর মেয়েটার বুকের ওপর মাথা গুঁজে দিয়ে বুক ভরে নিশ্বাস নিলো সে।এদিকে অরিনের সর্বাঙ্গ বুঝি জমে গেলো একটা মুহুর্তের জন্য।সে কাঁপা শরীরে নড়াচড়া করতেই তার কোমর চেপে ফের তাকে নিজের কোলে বসায় রৌদ্র। মেয়েটার কুর্তির ওপর হাত রেখে বললো,

“ খোল!”
অরিন এবার আকাশ থেকে পড়লো যেন। কি শুনলো সে এটা? অরিন কাঁপা কাঁপা হাতে জামাটার কলার চেপে ধরে। মাথা নাড়িয়ে না জানায় আরও একবার। এবার বুঝি সত্যি সত্যি ধৈর্যের বাঁধ ভাঙলো রৌদ্রের।সে কেমন খেঁকিয়ে ওঠলো,
“ আর একবার শুধু মাথা নাড়িয়ে না বল,আই সয়্যার তোর ঘাড়টা আজকে ভেঙে ফেলবো আমি।এই তোর সাথে কি আমি জোর করে কিছু করতে চাচ্ছি? তুই আমার বউ! তোর ওপর সম্পূর্ণ অধিকার আছে আমার! সেখানে তোর এতো নাটকের কারণটা তো বুঝলাম না! দেখ সানশাইন! বিবাহিত হয়েও এতদিন ভার্জিনিটি নিয়ে থাকতে পারবো না আমি।সো আমাকে আমার জিনিস বুঝে নিতে দে।”
অরিন মাথা নিচু করে ফেলে। রৌদ্র মেয়েটার কপাল বরাবর ঠোঁট ছুঁইয়ে দেয়। আদুরে কন্ঠে বলে,
“ এমন মন খারাপ করতে নেই হানি! বিশ্বাস কর! একটুও ব্যাথা দিবোনা তোকে!”
অরিন মুখ তুলে চাইলো।রৌদ্রের গলা আকড়ে ধরলো দু’হাতে। তারপর রৌদ্রের কাঁধে মাথা রেখে আস্তে করে জিজ্ঞেস করে,

“ সত্যি?”
রৌদ্র পড়লো বিপাকে।এখন এই বোকা মেয়েকে কি উত্তর দিবে সে? রৌদ্রকে চুপ করে থাকতে দেখে অরিন ফের বলে ওঠে,
“ কি হলো? বলুন!”
রৌদ্র খানিকটা নড়েচড়ে বসে মৃদু গলা খাঁকারি দিয়ে ওঠে। গলার স্বর খাদে নামিয়ে বলে,
“ বেশি না একটুখানি লাগবে… বাট আই প্রমিস আদর দিয়ে সবটা পুষিয়ে দিবো তোকে! তুই জাস্ট একটু সহ্য করবি তাতেই হবে সানশাইন!”
অরিন আবারও মাথা নাড়িয়ে না বলতেই রৌদ্র তার ঘাড় চেপে ধরে। শক্ত গলায় বলে ওঠে,
“ কি না হুম? নাটক পাইছিস এখানে? আরেকবার না কর শুধু! একেবারে কাঁধে তুলে আছাড় মারবো।বেয়াদব!”
এহেন ধমকে চুপসে যায় অরিনের মুখ।মেয়েটা ঠোঁট উল্টে পড়ে রইলো রৌদ্রের বুকে।রৌদ্রের বুকটা আবারও মোচড় দিয়ে ওঠে। কি এক জ্বালায় পড়লো ছেলেটা! একদিকে মনের পবিত্র ইচ্ছে অন্যদিকে মেয়েটার চোখের পানি… কোনটা ছেড়ে কোনটা ধরবে বেচারা? রৌদ্র অরিনের গালে আলতো করে হাত বুলিয়ে দেয়।নরম স্বরে বলে,
“ জানবাচ্চা! স্বামীর কথা শুনতে হয় সোনা! না শুনলে পাপ হবে তো! আর আমিতো বললাম — খুব একটা ব্যাথা দিবো না!”

অরিন এবার রৌদ্রকে জড়িয়ে ধরে নিজের ছোট্ট হাত দুখানা দিয়ে। রৌদ্রও আগলে নেয় মেয়েটাকে।মেয়েটার সারামুখে চুমু দিয়ে ঠোঁট দুটি আবারও আঁকড়ে ধরে রৌদ্র। প্রথমে আলতো স্পর্শে মাতিয়ে তুললেও পরবর্তীতে সেই স্পর্শ হয় জোরালো। রৌদ্র নিজের ওষ্ঠপুটের কাজ বহাল রেখে অরিনকে কোল থেকে নামিয়ে কাউচে শুইয়ে দেয়। তারপর নিজেও ঝুঁকে আসে মেয়েটার ওপর। অরিনের কুর্তিটার প্রথম বোতামটায় হাত রাখতেই অরিন আঁকড়ে ধরে তার হাত। রৌদ্র এবার আর বাঁধ মানলোনা কোনো। সে তৎক্ষনাৎ মেয়েটার ওষ্ঠপুট ছেড়ে দিয়ে উঠে বসে।তারপর পাশেই পড়ে থাকা অরিনের হিজাবটা দিয়ে জোর করে বেধে দেয় অরিনের হাতদুটো। অরিন ভড়কায়।কাঁপা কন্ঠে জিজ্ঞেস করে,

“ কি করছেন!”
রৌদ্র তার হাতদুটোকে বাঁধতে বাঁধতেই জবাব দেয়,
“ সরি! বাট আই হেভ নো আদার চয়েস! আজকে আমি থামছি না মোটেও!”
এই বলে রৌদ্র মেয়েটার হাতদুটো বেধে, মাথার ওপরের দিকে চেপে ধরলো আলতো করে। তারপর মেয়েটার গায়ের কুর্তির ওপরের দুটো বোতাম খুলে দেয় রৌদ্র। অরিন তৎক্ষনাৎ নিজের চোখদুটো কুঁচকে ফেলে। রৌদ্র একদৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে তার প্রেয়সীর উম্মুক্ত ক্লিভেজের দিকে। রৌদ্র ধীরে ধীরে এগিয়ে আসে অরিনের দিকে। তার উষ্ণ নিঃশ্বাস আছড়ে পড়ছে অরিনের কন্ঠদেশে। রৌদ্র ঠোঁট কামড়ে চোখ বন্ধ করলো একটু।পরক্ষণেই কি মনে করে যেন চট করে চোখদুটো খুলে ফেলে সে।বিরবির করে বলে ওঠে,

“ এই ওয়েট…. এই রুমে না সিসিটিভি ক্যামেরা আছে!”
কথাটা কর্ণকুহরে পৌঁছাতেই অরিনের মুখ থেকে বেরিয়ে আসে,
“ কিহ!”
রৌদ্র চটজলদি উঠে পড়ে অরিনের ওপর থেকে। চোখজোড়া সরিয়ে আনে পাশের দেয়ালের ওপর। যেথায় সগৌরবে জ্বলজ্বল করছে সিসিটিভি ক্যামেরা। রৌদ্র কপাল চাপড়ায়।তড়িঘড়ি করে অরিনের কাছে এসে মেয়েটার জামার বোতামগুলো লাগিয়ে দেয়।সেই সাথে হাতের বাঁধনটাও খুলে দেয়। তারপর ডেস্কের ওপর পড়ে থাকা মোবাইলটা হাতে নিয়ে কল লাগায় অনিকের কাছে।দুটো রিং হতেই অনিক কল রিসিভ করে। তক্ষুনি রৌদ্র ব্যস্ত কন্ঠে বলে ওঠে,

“ অনিক! ভাই আমার! তারাতাড়ি সিকিউরিটি রুমে যা।কাওকে সিসিটিভি ফুটেজ অন করতে দিবিনা খবরদার!
আমি আসছি!”
ওপাশে অনিক কি বুঝলো কে জানে! সে শুধু মাথা নাড়ায়। রৌদ্রের কথা মোতাবেক ছুট লাগায় সিকিউরিটি রুমে। এদিকে রৌদ্র ফ্লোরে পড়ে থাকা শার্টটা উঠিয়ে চটজলদি গায়ে জড়িয়ে নেয়।তারপর রুম ছেড়ে বেরোনোর আগে অরিনের দিকে তাকিয়ে বলে ওঠে,

সঙ্গীন হৃদয়ানুভুতি ২য় খন্ড পর্ব ৪০

“ আজকে লাক তোর ফেভারে ছিলো সানশাইন! বাট রিমেম্বার, নেক্সট টাইম লাক হোক কিংবা আনলাক,সবটাই থাকবে আমার ফেভারে।আমি জাস্ট একবার কাছে পাই তোরে…. আই প্রমিস সেদিনি হবে তোর আর আমার পেন্ডিং বাসর!”

সঙ্গীন হৃদয়ানুভুতি ২য় খন্ড পর্ব ৪২

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here