টেরিবেল পর্ব ১
অনুপ্রভা মেহেরিন
” নারীর নগ্ন দেহে এতটা উল্লাস, সুখ এতটা তৃপ্তি আমি আর কোন কিছুতেই পাই না।অদ্ভুত আমি অদ্ভুত আমার চাহিদা।”
” উমমম।”
” হিসস চুপ।এতটা শক্তি অপচয়ে লাভ নেই মেয়ে সিদ্ধান্ত তোমার কাছে উপভোগ করবে নাকি জোর খাটাবে?”
শেষোক্ত বাক্যটি বলে বিশ্রি হাসি দিল পাপেট।তার হাতে লেগে থাকা মেয়েটির তাজা রক্ত তোয়ালের সাহায্যে বেশ যত্ন সহকারে পরিষ্কার করছে।এই মেয়েটা তার গুপ্তগৃহে আটকে আছে টানা দুইদিন।সাধারণত একটা মেয়েকে দুইদিনের বেশি ভোগ পাপেটের তার নিয়মে নেই।মেয়েটির উলঙ্গ দেহের দিকে পুনরায় দৃষ্টিপাত করল পাপেট অথচ তার দেহতেও একটুকরো সুতার বস্ত্র নেই।পাপেট বেশকিছুটা সময় ঘর জুড়ে পাইচারি করল।হুইস্কির বোতলটা হাতে তুলে ঢকঢকে ঢেলে গলা ভিজিয়ে নিল।আজকেই মেয়েটার সময় শেষ।এই তো এবার শেষ বারের মতো মেয়েটাকে ভোগ করবে পাপেট।তবে প্রতিবার একটু একটু করে কষ্ট দিলেও এবারের কষ্টের মাত্রা পৌঁছে যাবে চরম পর্যায়ে।
পাপেট হুইস্কির বোতলটা রেখে ধারালো একটি ছুরি নিয়ে মেয়েটার কাছে এগিয়ে এলো।দুইদিন থেকে মেয়েটার চোখ মুখ কাপড়ের সাহায্যে বাঁধা অপরদিকে হাত পা শেকলের সাহায্যে বাঁধা তাই গত দুইদিন থেকে মেয়েটা কোথায় আছে কিছুই জানে না।শুধু অনুভব করছে নরক যন্ত্রণা : অনুভব করছে পিশাচের লালসার শিকার হওয়ার যন্ত্রণা।পাপেট প্রথমে মেয়েটার বক্ষোজে হাত দিল এবং দাঁতের
সাহায্যে ছিড়তে চাইল একদলা মাংসপিণ্ড।মেয়েটা প্রচন্ড ব্যথায় তড়পাতে লাগল, মেয়েটা যত বেশি ছটফট করছে পাপেটের তত বেশি আনন্দ হচ্ছে।
” এত তাড়া কিসের?একটু একটু করে ঘায়েল করব।”
পাপেট হাসতে হাসতে ধারাল ছুরির সাহায্যে একটি বক্ষোজ নির্দ্বিধায় কেটে ফেলল।তীব্র যন্ত্রণায় গলা কা *টা মুরগীর ন্যায় ছটফট করে উঠল মেয়েটা।এক দলা মাংসপিণ্ড পাপেটের হাতে অপরদিকে রক্তের স্রোত বয়ে যাচ্ছে মেয়েটার বুক জুড়ে।মেয়েটার মরণ যন্ত্রণায় যত বেশি ছটফট করছিল পাপেট ঠিক ততটাই আনন্দ পেল।হাতের মাংসপিণ্ড সরিয়ে রেখে এবার মেয়েটার দ্বিতীয় বক্ষোজ অনায়াসে কেটে ফেলল।দ্বিতীয়বার রক্তের স্রোত বয়ে চলল মেয়েটার বুকজুড়ে।পাপেট সেই রক্ত নিজের হাতে বুলিয়ে আনন্দের সহিত দেখছিল।সব শেষে আঘাত করল মেয়েটার পায়ের আঙুলে।একটা একটা আঙুল চাপাতির সাহায্যে কে*টে শান্ত হলো।মেয়েটা তখন নিরব নিস্তব্ধ হয়ে মৃত্যুর কোলে ধীরে ধীরে পতিত হলো।পাপেট অতি উৎসাহী হয়ে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটা করল এক কো*পে মেয়েটার দেহ থেকে মাথা আলাদা করে চুপচাপ একটি চেয়ারে বসল।
তার এক হাতে রক্তাক্ত চাপাতি অপর হাতে কা*টা মাথা।এই কা*টা মাথাই তার জন্য ট্রফি।ইয়েস ইয়েস ইয়েস পাপেট আরেকটা ট্রফি জিতেছে হুররে!কয়েক পল হেসে পাপেট ইনিউক্লিউশন ফরসেপ হাতে নিল এবং দ্রুত চালাল তার বাকি কাজ।ইনিউক্লিউশন ফরসেপের মাধ্যমে
অক্ষিকোটর থেকে দুটি চোখ বের করল তারপর একটি জারে চোখ রেখে দিয়ে তৃপ্তির সহিত হাসল।পাপেট তার কর্মকাণ্ডে
রক্তস্নাত হয়েছে এতে তার আরো বেশি শান্তি লাগছে।দু’হাত দুদিকে ছড়িয়ে মেয়েটার কা*টা উলঙ্গ দেহের উপর শুয়ে পাপেট বলল,
” ট্রফি জিততে কার না ভালোলাগে?”
আরও গল্প পড়তে এখানে ক্লিক করুন
সময়টা মধ্যরাত।এই ব্যস্ত শহরের ব্যস্ততা ধীরে ধীরে কমতে শুরু করেছে।বেশ কয়েক দোকানপাট ইতোমধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে।এডউইন তার গাড়িটা সাইডে দাঁড় করিয়ে চলে গেলো সুপারশপে।গ্রসারি আইটেম কিনতে হবে সারাটা দিন মরা মানুষের মতো ঘুমিয়েছে বিধায় তাকে এখন এই মধ্য রাতেই কেনাকাটা করতে হবে।গাড়ি থেকে নামার পূর্বে মাক্স লাগাতে ভুললো না।একটা ব্যাপার তার ভারী বিরক্ত লাগে আশপাশের মানুষ জন তাকে কেমন জহুরি চোখে পরখ করে।অবশ্য করবে নাই বা কেন?বাঙালিদের মাঝে সে একপিস বিদেশী ঘুরঘুর করলে সবারি দৃষ্টি বদল হবেই।এডউইন টুকটাক গ্রসারি আইটেম কিনে নিল এখন তার শেষ কাজ চিপস চকলেট যা আছে পছন্দ সহিত কিনতে হবে।
এই শহরটা যখন রাতের প্লাবনে শান্ত নিরব তখন একটি মেয়ে লাগামহীন ছুটে চলছে।খালি পায়ে ছুটেতে ছুটতে পায়ের তালুর বেশকিছু অংশ পিছঢালা পথে ছিলে গেছে।কাঁধে বিঁধে যাওয়া ছুরির আঘাতে গলগলিয়ে রক্ত ঝরছে।এভাবে আর কতক্ষণ সে ছুটতে পারবে তার জানা নেই।আশেপাশে এমন কেউ নেই যে তাকে সাহায্য করবে।এই রাতটার কথা কখনো ভুলে যাওয়ার নয় একদল ছেলে তার পেছনে তাড়া করছে তাদের ভাষ্য মতে সে নাকি কাউকে খু-ন করেছে তারা তাকে নিজ হাতে শাস্তি দেবে অপরদিকে আরেকদল লোক তাকে একা পেয়ে ভোগ করার তাড়নায় পিছু ছুটছিল।এই দুই দল লোকের মাঝে অসহায় হয়ে পড়ল ‘আন্দ্রিয়া’।পরিবারকে ছেড়ে একা এই জগৎ-সংসারে চলা যে এত কঠিন সে আজ হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে।যখন পালানোর রাস্তা সব দিক থেকে বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল তখনি একটি গাড়ি দেখতে পেয়ে সেই গাড়ির পেছেনের সিটে দরজা খুলে বসে পড়ল সে।নিশ্চিত গাড়িতে ওই হায়নারা তাকে খুঁজবে না?
এডউইন তার কেনাকাটা শেষ করে গাড়ি চেপে বসল।ফাঁকা রাস্তায় স্প্রিড বাড়িয়ে যে গতিতে গাড়ি চালাচ্ছে ইউরোপের কোন দেশ হলে এতক্ষণে তাকে জেলেপুরে দিত।তার কণ্ঠে ভেসে আসছে জাস্টিন বিবাবের গান শহরের রাস্তা ফেলে সে চলে গেলো এক নিরিবিলি রাস্তায়।কিছুক্ষণ পর তার গাড়ি ঢুকল জঙ্গলের একটি রাস্তায়।বেশ কিছুক্ষণ পর গাড়ি থামল তার ব্যক্তিগত প্যালেসে,অবশ্য না না এটা আমার কথা নয় এডউইনের ভাষ্য মতে এটা তার প্যালেস।
যখনি এডউইনের গাড়ির আওয়াজ পাওয়া গেল তখনি তার পালিত শেপার্ড কুকুরগুলো ঘেউঘেউ শব্দে মুখোরিত হলো।এডউইন হাসল এবং তার শিসের শব্দে থেমে গেল।পুনরায় নিরব হয়ে পড়ল পরিবেশ।এডউইন লোহার গেটটা খুলে গাড়ি নিয়ে চলে গেল প্যালেসের ভেতরে গাড়িটাকে গ্যারেজে রেখে যখনি বের হবে তখনি তার নজরে আসে গাড়ি থেকে একটা মেয়ে তার দিকে তাকিয়ে আছে।অচেনা আতঙ্কে দ্রুত পকেট থেকে রিভালবার বের করে তাক করল এডউইন এবং আন্দ্রিয়াকে উদ্দেশ্য করে চেচিয়ে বলে,
” হু আর ইয়ু?”
” আ..আমাকে মারবেন না।আমাকে মারবেন না।”
” আই সেইড,হু আর ইয়ু?”
পুনরায় ধমকে গাড়ি থেকে দ্রুত বের হলো আন্দ্রিয়া মেয়েটা কাঁপতে কাঁপতে শুধায়,
” আ..আমি আন্দ্রিয়া।”
” এখানে কী করছো?”
” আমি আসলে…”
আন্দ্রিয়া কথা শেষ করার আগে গাড়ির শব্দ পাওয়া গেল।এডউইন বেশ অবাক হলো দিনের বেলায় এই জঙ্গলে কেউ আসে না সেখানে রাতে কে এলো?সবচেয়ে বড় কথা রাতে এলো!
আশ্চর্য!আন্দ্রিয়া যা বোঝার বুঝে ফেলেছে সে এডউইনের পা চেপে বসল,
” আমাকে বাঁচান ওরা আমাকে মেরে ফেলবে প্লিজ।”
এডউইন কিঞ্চিৎ ঠোঁট বাঁকাল।পরিস্থিতি অদ্ভুত ঠেকল তার কাছে মেয়েটাকে একবার পরিপূর্ণ দৃষ্টিতে দেখে বুঝতে পারল সারা শরীরে জখমের চিহ্ন রয়েছে।
” ওকে।আমার সাথে এসো।”
গ্যারেজে অনেক পুরাতন গাড়ি রয়েছে এর মাঝে একটা গাড়িতে আন্দ্রিয়াকে রেখে বাইরে এলো এডউইন।সে চোখের সামনে যা দেখল তা বিশ্বাসযোগ্য নয় একসাথে বিশ জন লোক তার প্যালেসে উপস্থিত।
” তোমরা কে?এখানে কি চাই?”
” একটা মেয়ে আপনার গাড়িতে ঢুকেছিল সেই মেয়েটাকে আমাদের কাছে ফিরিয়ে দিন।”
” কোন মেয়ে?”
” আন্দ্রিয়া মেরি।চিনতে পারছেন?”
” না এই নামে আমি কাউকে চিনি না।”
” মিথ্যা বলবেন না।”
” মেয়েটার অপরাধ?”
” মার্ডার করেছে।উপরের মহল থেকে নির্দেশ আছে জীবিত অথবা মৃত যেভাবে হোক মেয়েটাকে হাজির করতেই হবে।”
” মেয়েটা এখানে নেই এখান থেকে যান।”
এডউইন কথা শেষ করতেই তার নাক বরাবর পাঞ্চ মারল লোকটা সেই সাথে তিনজন এডউইনের হাত বেঁধে ফেলল।বাকিরা সারা প্যালেস তন্ন তন্ন করে খুঁজলো কিন্তু আন্দ্রিয়াকে পেল না।সবশেষে এডউইনকে ছেড়ে দিয়ে লোকগুলো চলে গেল তবে যাওয়ার আগে শাসিয়ে যেতে ভুলল না।
রক্তাক্ত নাক চেপে দাঁড়িয়ে আছে এডউইন তার রক্তিম চাহনিতে কুঁকড়ে যাচ্ছে আন্দ্রিয়া এই জঙ্গলের মাঝে সে কোথায় যাবে কোন দিকে যাবে জানা নেই।এদিকে শরীরটাও আর চলছে না গলার রক্ত শুকিয়ে জমাট বেঁধে গেছে।
” আমাকে সাহায্য করুন প্লিজ আমাকে একটা রাত থাকতে দিন।”
এডউইন কিছু বলতে চেয়েও পারল না।চুপচাপ হেটে গেল সম্মুখে সেই সাথে গেল আন্দ্রিয়া।এডউইনের প্যালেসটা দেখে মুহূর্তে ঘোরে পড়ল আন্দ্রিয়া।
এত সুন্দর বাড়ি সে আগে দেখেছে কি না সন্দেহ আছে।
এডউইন পকেটে হাত পুরল দু একবার পাইচারি করে আন্দ্রিয়াকে বলে,
” কাকে মাডার করেছো মেয়ে?”
” ক..কাউকে না।বিশ্বাস করুন কাউকে না।”
” বিশ্বাস আমি কাউকেই করি না।”
” প্লিজ দয়া করুন।”
এডউইন মেয়েটাকে আগা গোড়া পরখ করল মেয়েটার শরীরের প্রতিটা ভাজ যেন সে জহুরি চোখে পরখ করছে।এডউইনের এই চাহনি কি আসলেই লালসার ছিল?নাকি আন্দ্রিয়াকে ভয় দেখাতে চাইল?তা অবশ্য কে জানে এডউইনকে বোঝা বড় দায়।
” আমার প্যালেসে আমি একাই থাকি একটা ছেলের সাথে থাকবে ভয় করবে না?”
এডউইন ভ্রু কুচকালো সে তার কথার মাধ্যমে আন্দ্রিয়াকে ভয় দেখাতে চাইল।এই দিক দিয়ে এডউইন সফল – সত্যি সত্যি আন্দ্রিয়া ভয় পেল কিন্তু তাকে যে ভয় পেলে চলবে না সে পালটা ভয় দেখাল এডউইনকে।
” ওরা কি বলেছে শুনেননি?আমার নামে মার্ডার করার অভিযোগ আছে।তাহলে আশা করি ভেঙে বলতে হবে না?”
এডউইন কিঞ্চিৎ রেগে গেল যে মেয়েকে সে থাকতে দিয়েছে,ওই দলের হাত থেকে বাঁচিয়েছে সেই মেয়ে তাকে ভয় দেখাতে চাইছে?আশ্চর্য!
” হাউ ডেয়ার ইয়ু!”
এডউইন ক্রোধে ফেটে পড়ল।চোখের পলকে আন্দ্রিয়ার টুঁটি চেপে ধরল।একে তো আতঙ্ক ভয় তার মাঝে এত রক্তক্ষরণ সব মিলিয়ে আন্দ্রিয়ার নিশ্বাস বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে মেয়েটা আর সইতে পারল না খকখক কেশে উগরে দিতে চাইল পেটের সমস্ত দানা পানি।তবে অভুক্ত আন্দ্রিয়া বুমি করতে পারল না তার আগেই নিভে এলো দেহের সমস্ত শক্তি ঢোলে পড়ল তার শরীর।
এডউইন কিঞ্চিৎ হেসে আন্দ্রিয়ার ঢলে পড়া শরীরটা বুকে চেপে ধরল।আন্দ্রিয়ার ঘামাক্ত ফোলা গালে চুমু খাওয়ার লোভ কিছুতেই সামাল দিতে পারল না। এতে তার ভেতরের সত্তা রাগান্বিত হলো এবং চেচিয়ে বলছে ‘এসব কি করছো?’এডউইন তুমি এমন ছেলে নও।অপরিচিত একটা মেয়ের অনুমতি ছাড়াই নিজের খায়েশ মেটাচ্ছো!’
অপরদিকে তার পুরুষত্ব জেগে উঠেছে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করা বড্ড কষ্ট হচ্ছে।এডউইনের পুরুষত্বের তাড়না এতটা বেড়ে যাবে সে চিন্তাও করতে পারল না।নিজেকে কোন মতে নিয়ন্ত্রণ করে দোতলার দিকে এগিয়ে গেল।আন্দ্রিয়া তখন তার কোলেই।
” এত হালকা!এই মেয়ে তুলো খাও?”
এডউইন নিজের প্রশ্নেই হেসে ফেলল।দোতলার বিশাল কক্ষে আন্দ্রিয়াকে নিয়ে প্রবেশ করতে পার্শিয়ান বিড়ালটি ছুটে এসে বসল এডউইনের পায়ের কাছে।বিড়ালটির নাম ‘মাফিন’।মাফিনের গোলগোল চোখের চাহনিতে যেন প্রশ্ন ছুড়ছে ‘কে এই মেয়েটা?তোমার কোলে কেন এডউইন?’
এডউইন তার প্রিয় প্রাণীদের চোখের ভাষা বোঝে তাই কিঞ্চিৎ হেসে বলে,
” মাফিন শী ইজ ইয়ুর ফ্রেন্ড।”
বিড়ালটা লাফিয়ে বসল বিছানায়।এডউইন শুইয়ে দিল আন্দ্রিয়াকে।তখনি ফ্লাওয়ার ভাস থেকে বেরিয়ে এলো গ্রিন ভাইন সাপ।এডউইন সাপটিকে দেখেই আদেশ সুরে বলে,
” ভাইন এবং অন্যরা তোমাদের এই রুমে আসা নিষিদ্ধ।আন্দ্রিয়া তোমাদের দেখে ভয় পাবে, সো গো নাও।”
এডউইন তুড়ি বাজাল সঙ্গে সঙ্গে সাপটি ভাস থেকে নেমে প্রস্থান করল।মাফিন আর দাড়াল না সেও লেজ নাচিয়ে চলে গেল।এডউইন আন্দ্রিয়ার পাশে বসল মেয়েটার ক্ষত স্থানে হাত দিতে অনুভব করল তার শরীর আর নিয়ন্ত্রণে থাকছে না এখানে থাকলে অঘটন ঘটবেই।
এডউইন আন্দ্রিয়ার রুমের দরজা চেপে দিয়ে যেতে যেতে বলে,
” এডউইন ইয়ু আর এ ভেরি ভেরি ব্যাড বয়।কন্ট্রোল ইয়ুর…।”
এডউইন কথা শেষ করল না তার আগেই দাঁত মুখ খিচে নিজেকে নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করল।