vilen part 14

vilen part 14
আনু

নিলয় হেলদি ফুড যেমন ফল, সবজি দিয়ে নিজ হাতে সেলাট বানিয়ে আনে তারপর রোজিকে দেয় আর বলে,
নিলয় : ফিনিস ইট!
রোজি নাক কুচকে বলে,
রোজি : ছি!! আমি এই ঘাস পাতা খাবো নাহ!
নিলয় ধমক দিয়ে বলে এই মেয়ে খাও বলছি।
রোজি হাত দিয়ে চামচ ও ওঠাতে পারে নাহ হাত থেকে পরে যায় এবং রোজি,
রোজি : আহহহ করে ওঠে।
নিলয় কেবল ল্যাপটপ নিয়ে বসেছিলো রোজি আহহ করাতে তরিগরি করে রোজির কাছে এসে বলে,
নিলয়: কী হয়েছে?
রোজি : ব্যথায় কিছু করতে পারছি নাহ।
নিলয় একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে তারপর রোজিকে খায়িয়ে দেয়। খায়িয়ে দিয়ে মেডিসিন খায়িয়ে দেয়!
রোজিকে আল্তো করে শুয়িয়ে দেয়।

রোজিও ক্লান্ত থাকার দরুন ঘুমিয়ে পরে রোজি ঘুমাতেই নিলয় আস্তে আস্তে রোজির পা এর ব্যান্ডেজ খুলে তারপর ডেসিন করে মলম লাগিয়ে দেয়।সারা শরীরে মলম লাগিয়ে দেয়। নিলয় রোজির ক্ষত গুলোরে মলম লাগিয়ে ভাবে সে কীভাবে এতো বেশি বেশি করে ফেল্ল? সে তো যত ড্রিংক করুক যতে ড্রাংক থাকুক কিন্তু রোজিকে এতো কিছু করার কথা নাহ।
নিলয় বসে বসে নিজের অফিসের ডিটপইলগুলো চেক করছে। কিছুখন পর তার পি-এ তাকে কল করে আর বলে স্যার একটা মিটিং রয়েছে হঠাৎ আপনাকে আসতেই হবে।
নিলয় আর কী করবে তাকে যেতেই হবে সে সুট পরে রেডি হয়ে রোজি ঘুমে তাই ওকে ডিস্টার্ব নাহ করে বেরিয়ে যায়।

আরও গল্প পড়তে আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন

অনেকখন পর রোজির ঘুম ভাঙে ৯ টায় মেড এসে খায়িয়ে দিয়ে মেডিসিন খায়িয়ে চলে গিয়েছে। রোজির কেমন যেনো শীত শীত লাগতে শুরু করে সে মোটা কম্ফটারটা শরীরে জরীয়ে নেয়।
কিছুকন পর রোজি চোখ খুলে নিভু নিভু চোখে চারিদিকে চায় জ্বর উঠেছে অনেক। রোজি গোঙাচ্ছে। অতিরিক্ত ফর্সা হওয়ায় নাক,চেখ,মুখ লাল হয়ে গিয়েছে। আর নাহ পেরে রোজি অজ্ঞান হয়ে যায়।
নিলয় প্রায় ৩ ঘন্টা পর বাসায় আসে এসে আগে রোজির ব্যপারে মেডকে জিজ্ঞেস করে রোজি খেয়েছে কিনা মেডটিও সকল কছু বলে দেয়।
নিলয় সিরি ভেঙে উপরে যায় রুমে ডুকে দেখে রোজি ঘুম। নিলয় ওয়াসরুমে যেয়ে ওনেকখন শাওয়ার নেয় বের হয়ে দেখে রোজি একই ভাবে ঘুম তার একটু সন্দেহ হলো এগিয়ে গিয়ে রোজির মুখ থেকে কম্ফোটার সরাতেই নিলয় ভয় পেয়ে যায়।

রোজির মুখ লাল হয়ে আছে রোজি কাপছে। নিলয় আর কিছু নাহ ভেবে নিজে আনড্রস হয়ে কম্ফোটারে ডুকে রোজিকে আস্টেপিস্টে জরিয়ে ধরে। রোজি একটু স্বস্তি অনুভব করে নিজেও নিলয়কে জরীয়ে ধরে ঘুমের ঘোরে।নিলয়তো অভাক।
অনেকখন পর রোজির জ্বর হালকা হয়। রোজি চোখ গুলো খুলে দেখে নিলয় ওকে দেখছে। নিলয় ও উঠতেই নিলয় উঠে যেতে চায় কিন্তু রোজির কর হলে সে জানে নাহ নিলয় কে আরও শক্তকরে জরীয়ে ধরে আর বলে,
রোজি : কোথায় যাচ্ছেন?
নিলয় : ঘুমাবো।
রোজি : আমায় একটু আদর করবেন?
নিলয় ভরকে রোজির দিকে তাকায় কী বলছে এই মেয়ে জ্বরে পাগল হয়ে গেলো নাকি?রোজি আবারও বলে,
রোজি : কী হলো বলুন নাহ?
নিলয় : আমার ইচ্ছে নেই।
রোজি : আমার হচ্ছে করছে?

নিলয় এটা শুনেও না শুনার ভান করে ওদিকে ফিরে যায়। রোজিও নিলয়কে বহু কসরত এ এদিক ঘুরিয়ে ওর কাপতে থাকা ঠোঁ*ট নিলয় এর ঠোঁ*টে চেপে ধরে। নিলয়তো চোখ বড় বড় করে ফেলেছে।
নিলয় কে আর পায়কে রোজির ঠোঁট অনেকখন পরে ছাড়ে। রোজির গলায় মুখ ডুবিয়ে শুষে নিতে থাকে। কোমর, নাভি,পা এর ভাজে ভাজে হাত দিচ্ছে নিলয়। রোজি নিলয়ের স্পর্শে কাপতে লাগলো।
করে শব্দ করতে লাগলো নিলয় হঠাৎ রোজির চোখে তাকালো বুঝতে পারলো রোজি কী চাইছে। নিলয় রোজির বুক থেকে তলপেটের নিচ পর্যন্ত চু*মু দিতে দিতে এগিয়ে আসে। নিলয় বলে,

নিলয় : জান তোর অবস্থা খারাপ so i will be gentle oke.
রোজি চোখ বন্ধ করে আছে রোজির নিরবতা দেখে নিলয় বুঝে যায় নিরবতা সম্মতির লক্ষ্মণ!!
নিলয় ডুব দিলো রোজির মাঝে মত্ত হলো রোজিতে!
সারা রাত নিলয় রোজিকে ঘুমোতে দেয় নি। তাই দুজনেই ঘুম। বেলা ১২ টায় রোজি উঠে। রোজির শরীরটা একটু ভালো তবে দুর্বল বটে। রোজি উঠে নিচে গেলো গিয়ে নিজ হাতে নাস্তা বানালো বানিয়ে উপরে গিয়ে নিলয়কে ডাকে,
রোজি : শুনছেন?
নিলয় : বলো?
রোজি : নাস্তা করে যান?
নিলয় : ওকেই,
বলেই রোজিকে টানদিয়ে নিজের কাছে নিয়ে আসে আর বলে,

নিলয় : কাল কেমন লাগলো জান?
রোজি : ছি অসভ্য লোক!!
নিলয় : আসছে অসভ্য বলতে নিজেই তো শুরু করলে?
রোজি লজ্জায় নিলয়ের বুকে মুখ লুকায় নিলয় তা দেখে রোজির ঘার আর চুল ধরে রোজির ঠোঁটে ঠোঁট ডুবিয়ে দেয়। অনেকখন পর রোজিকে ছাড়ে ছেড়ে ফ্রেস হয়ে আসে।
দুজন একই সাথে নিচে যায় নাস্তা করে। নিলয় তো সবসময় এর মতো ঘাসপাতা খায় রোজি তো চাক ছিটকাতে ছিটকাতে শেষ।
রোজি হোয়াইট সস পাস্তা সাথে খিচুড়ি, আচার,ইলিস বাজা আছে সব গুলো থেকে একটু একটু করে এগুলো খাচ্ছে।
নিলয় এর খাওয়া শেষ হতেই সে রোজির থেকে বিদায় নিয়ে অফিসে চলে যায়। রোজিও নিজ রুমে গিয়ে টিভি দেখছে।

সারাদিন কী টিভি দেখে কাটানো যায় তাই রোজি একটু বাড়ীর বাহিরে গেলো। গিয়ে রোজি পুরোই অভাক এতো সুন্দর এই বাড়ী টাহ দেখা হয় নি।
রোজি দেখলো নানান ফল ও ফুলের গাছ। সে সকল গাছ গুরে গুরে দেখলো দেখে তার চোখ আটকে গেলো কাচা আম গাছে আর দেরি নাহ করে সো চরে উঠলো কাচা আম গাছে।
মনের সুখে আম খাচ্ছে গাছে বসেই ৫/৬ টা আম সাবার করে ফেলেছে এখন নিচে তাকিয়ে তো রোজির জান যায় যায় অবস্থা।

vilen part 13

রোজি : ও মা গো আমি তো দেখিনি এটা এতো উচু নামবো কেমনে?
রোজি প্রায় অনেকখন বসে থাকে। পরে ভাবলো চেষ্টা করি। রোজি একটু নিচে নেমে আসতেই সে উপর থেকে পরে গেলো।
রোজি পোরেই সাথে সাথে অজ্ঞান!!!

vilen part 15

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here