এক রহস্যময় ভালোবাসা পর্ব ২

এক রহস্যময় ভালোবাসা পর্ব ২
Chadny islam

সিকদার মহলে আজ রাতে ছোট খাটো একটা ড্রিনার পার্টি এর আয়োজন করা হয়েছে। যেখানে ছোট বড় থেকে শুরু করে রাজনীতি জগতের সবাই কে ইনবাইট করা হয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাড়ীতে মাঝে মাঝেই ড্রিনার পার্টির আয়োজন করা হয় ভিআইপি ভাবে। আশরাফ সিকদার এই ড্রিনার পার্টি তে নিজের ছেলে আদিল সিকদার কে ভালো ভাবে সবার সাথে ইনটুডিউস করাবেন। সামনের বছর জেনো ইলেকশনে দাড় করা হলে কারোর চিন্তে অসুবিধা না হয়।আরশাফ সিকদার নিজের ছেলেকে সবার সাথে খুব ভালো ভাবে পরিচয় করিয়ে দিলেন।

সবশেষে পরিচয় করিয়ে ছিলেন দ্যা গ্রেট মাফিয়া কিং ইয়ান রোশান এর সাথে। যার ক্ষমতা চার, পাচটা মন্ত্রীর তুলনায় হাজার গুন বেশি।যাকে সব এক নামে চিনে। তাকে সবাই জমের মতোন ভয় পাই। তার সৌন্দর্য মনোমুগ্ধকর বয়স সাতাশ এর কাছাকাছি।ক্যারলি চুল ফর্সা মুখ সুট বুট পরেছে একদম বিজনেস ম্যান দের মতোন লাগছে।তার সৌন্দর্যের পাশাপাশি আচার আচরন মানুষ কে বেশ ভাবনায় ফেলে দেয়।এই ছেলে কি সত্যি মাফিয়া। তবে এই বয়সে তার মাফিয়া হওয়ার রহস্য সবারি অজানা। আশরাফ সিকদার আদিল কে নিয়ে আসেন ইয়ান রোশানের এর সামনে। পাশে রাখা টেবিলে দুই জন সামনা সামনি হয়ে বসে হাত মিলালো। আশরাফ সিকদার পরিচয় করিয়ে দিয়ে বললেন। আদিল সি ইস মাই স্যান!!!

আরও গল্প পড়তে এখানে ক্লিক করুন 

__ইরান হাতে হাত মিলাতে মিলাতে বললেন!! নাইস টু মিট ইউ মি.আদিল।
আদিল ভদ্রতার শহীদ হাত মেলালো ইয়ান রোশানের সাথে। দুজন এক টেবিলে বসে আছে । আদিল ড্রিংক করার অফার করলে ইয়ান রোশান সম্মতি জানায়।রাজনীতি এমন একটি মাদ্রম যেখানে টেনশন ছাড়া কোনো কিছুই নেই।নিজেদের টেনশন কমাতে ক্লান্তি দূর করতে বেশিরভাগ মানুষ লাল পানি সেবন করেন।অতিরিক্ত লাল পানি সেবনে কেউ নিজেদের কন্ট্রোলে নেই!!বেহুশ প্রায় অবস্থা এই রকম ড্রিনার পার্টিতে এই সব হওয়া টাই স্বাভাবিক। রাত গভীর থেকে গভীর ইয়াশ রোশানের এক জন বিশ্বস্ত বডিগার্ড এসে তাকে ডেকে তুলে কোনো সারা না পাওয়ায়। দুজন মিলে দরে গাড়িতে বসায় ইয়ান রোশান কে ! অতিরিক্ত লাল পানি সেবন করায় মাতাল প্রায় অবস্থা।

আদিল বেশ কিছুখন টেবিলেই বসে ছিলো বেহুশ হয়ে। আশরাফ সিকদার এখানে থাকলে হয়তো এত বেশি ড্রিংক করতে পারতো না আদিল।আশরাফ সিকদার হার্ট এর রোগী অতিরিক্ত টেনশন অতিরিক্ত মদ্যপান তার জন্য নিষিদ্ধ। আদিল রোশানের ঘন্টা খানেক পর একা একা নিজের রুমে চলে আসে। আজ অতিরিক্ত ড্রিংক করার ফলে মাথা ঘুরছে মাতাল মাতাল লাগছে। আদিল দপ করে বিছানায় গিয়ে সুয়ে পরলো।
সিকদার বাড়ীতে সকাল সকাল চেচামেচি তে ঘুম ভাঙলো সবার। আদিলের মা অহনা সিকদার বেশ চটে আছে সবার উপর বিশেষ করে আশরাফ সিকদার এর উপর। তার কি করে সাহস হলো এত রাত পযন্ত ছেলে কে বাইরে রেখে নিজে রুমে চলে এসেছেন।

__আরশাফ সিকদার এর ওয়াইফ মিসেস অহনা সিকদার এর কথাই বেশ বিরক্ত প্রকাশ করে বললেন!!
__তুমি শান্ত হও!!
অহনা সিকদার আরও বেশি চটে গেলো আশরাফ সিকদার এর উপর!! হাউ ডেয়ার ইউ!! তোমার সাহস হয় কিভাবে আমার ছেলে কে সারা রাত বাইরে রেখে আসার।
অহনা সিকদার দুই দিন আগে আমেরিকা গিয়ে ছিলেন তার বিজনেস এর কাজে।সে এক জন সফল বিজনেস ম্যান তার কোম্পানি সাথে আদিলের বেশ কয়েকটা কোম্পানি জড়িয়ে আছে। মিসেস অহনা সিকদার এর জোরা জুরিতে আদিল বাধ্য হয়ে বিজসেন জগতে প্রবেশ করে।কিন্তু আদিল প্রথম থেকেই বিজনেস এর থেকে বেশি রাজনীতিতে ফোকাস করে থাকে। এতে বেশ বিরক্ত হয় অহনা সিকদার। কিন্তু ছেলে কে বার বার বুঝাতে চাইলে সে বার বার অবাধ্য হয়। আশরাফ সিকদার এই রাজনীতি কে সারা জীবন ফোকাস করতে গিয়ে প্যারসোনাল লাইভে বেশ প্রভাব ফেলেছেন। তাই অহনা সিকদার চাই না তার মতোন জীবন জেনো তার ছেলের বউ এর না হয়।

অহনা সিকদার আর বেশি কিছু বললেন না ওনার হাসবেন্ড আশরাফ সিকদার কে! কারন আশরাফ সিকদার হার্ট এর রোগী। বেশি কিছু বললে অতিরিক্ত টেনশন করে নিজের শরীরের ক্ষতি করে ফেলবে।
এত খন যা কিছু গঠে গেলো তা শান্ত নয়নে তাকিয়ে দেখলো আশরাফ সিকদার এর ছোট ভাই আনিস সিকদার এবং তার ওয়াইফ মাইমুনা সিকদার।বড় ভাই-ভাবী এর কথা কাটাকাটি হয় মাঝে মাঝেই কিন্তু তারা দুই জনের এক জন ও পছন্দ করেন না। তাদের প্যারসোনাল লাইফ নিয়ে কেউ কথা বলুক। তাই বরাবরে মতোন তারা শুধু দেখলো কোনো কিছু না বলে।আনিস সিকদারের এক মাএ মেয়ে কলি সিকদার। সে এখন কলেজে পড়াশোনা করছে।

চেয়ারম্যান বাড়িতে ইরার বাবা আজাদ চৌধুরী বসে আছেন টিভির সামনে সোফায়। সকাল সকাল টিভি দেখছেন। বিশেষ করে সকাল আট টার খবর সে এক দম মিস করেন না৷ অন্যদিকে ইরার মা সালমা চৌধুরী সকালের রান্না শেষ করে তার একমাত্র ছোট মেয়ে ইরা কে ডেকে তুললেন। সকাল আটটা বাজে দশটাই থেকে ক্লাস শুরু।ইরার রুমের দরজা কখনো লাগাই না রাতে অনেক বেশি পড়াশোনা করার জন্য সুয়ে পরতে বেশ লেট হয়।সকাল সকাল সালমা চৌধুরী তাকে তুলে না দিলে ইরা এক দিন ও ঠিক মতোন কলেজে যেতে পারবে না। সালমা চৌধুরী ইরা কে তুলে দিয়ে পাঠালেন ওয়াশরুমে আর বললেন ফ্রেশ হয়ে খাওয়ার টেবিলে আসতে।
সালমা চৌধুরী খাবার রেডি করছেন টেবিলে। তাদের ছোট পরিবার ইরার মা বাবা আর ইরা তিনজন। ইরা একদম ফ্রেশ হয়ে কলেজ ড্রেস পরে চলে এসেছে খাওয়ার টেবিলে। ইরা কে প্রতিদিন সালমা চৌধুরী নিজের হাতে খাবার খাইয়ে দেয়। আজকেও তার ব্যাতিক্রম নয়।ইরার খাবার খাওয়ার মাঝে প্রশ্ন করলেন আজাদ চৌধুরী।

__ইরা মামনি তোমার কলেজ কোনো সমস্যা হয় নাকি!!!!
ইরার কলেজের কথা মনে পরতেই সেই ট্যাটু করা ইস্টুপিট টার কথা মনে পরে যায়৷ মনে পরতেই সে বেশ বিরক্ত হয়ে যায়। আর মনে মনে বলে আজকে কোনো ভাবেই যেনো ওই ইডিয়েট টার সাথে দেখা না হয়।
__ইরার পাশে থাকা সালমা চৌধুরী ইরা কে ডেকে বললো কি ভাবসিস ইরা!! সব ঠিক আছে???
___ইরা আমতা আমতা করে বললো!!হ্যা… আম…আম্মু সব ঠিক আছে।

আজাদ চৌধুরী ইরা কে উদ্দেশ্য করে বললেন! তুমি গাড়িতে গিয়ে বসো আমি রেডি হয়ে আসছি!!!সালমা চৌধুরী কোথায় যাবে জিজ্ঞেস করলে আজাদ চৌধুরী জানায় মন্ত্যালয়ে যাবে।কিছু কাজ আছে সেখানে।
ইরা সম্মতি জানিয়ে বলে ঠিক আছে আব্বু তুমি আসো আমি গাড়িতে তোমার জন্য অপেক্ষা করছি। সালমা চৌধুরী কে বাই আম্মু বলে গাড়িতে গিয়ে বসলো ইরা। কয়েক মিনিট পর চলে আসলেন আজাদ চৌধুরী। প্রথমে ইরা কে কলেজে নামিয়ে দিয়ে তার পর তিনি চলে যাবেন নিজের প্রয়োজনীয় কাজে। ইরা দের শহরের নাম চন্দ্রপুর। সেখান থেকে গাড়িতে আসতে পনেরো মিনিট সময় লাগে।কলেজের বেশ কাছে। ইরা কে কলেজের গেটের সামনে নামিয়ে দিয়ে চলে যায় আজাদ চৌধুরী।

ইরা গেট থেকে নেমে সোজা চলে যায় কলেজ ক্যাম্পাসে। কান্টিনে বসে আছে জুথী অপেক্ষা করছে ইরার জন্য।সাজিদ এখনো আসে নি। সাজিদ একটা টেওশনি করাই। যার কারনে মাঝে মাঝেই কলেজে আসতে দেরি হয়।
জুথী ইরা কে জিজ্ঞেস করলো! কালকের বিষয়টা নিয়ে তার সাথে আর দেখা হয়েছে কিনা ওই ছেলের। ইরা জানাই তার সাথে আর দেখা হয়নি। আর সে ইচ্ছুক নয়। ওই ইসটুপিড টার সাথে দেখা করতে। তখনি কলেজে প্রবেশ করলো সাজিদ।

__হাই টু লেডি ক্যাসে হো তুম লোগ???
সাজিদ মাঝে মাঝেই হিন্দিতে কথা বলে। তার ভালো লাগে হিন্দিতে কথা বলতে। এই নিয়ে কয়েক বার বান্ধবী দের কটাখের স্বীকার হয়েছে সাজিদ।সাজিদ যথেষ্ট মধ্যবিও পরিবারের ছেলে। তার বাবা নেই অনেক আগেই এক্সিডেন্ট মারা গেছেন। থাকার মধ্যে শুধু এক মাএ মা। সংসারের চাপ সব টাই সাজিদ এর উপর নির্ভর করে। সবাই বেশ কিছু খন আলাপ করে চলে যায় ক্লাস রুমে।
আদিল ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে বসে আছে। মাথাটা ঝিম ঝিম করছে। নিচে থেকে এক কাপ কফি নিয়ে এসেছে কলি। দরজায় নক করে জিজ্ঞেস করলো!!!

__ভাইয়া ভেতরে আসবো!!!
__কলির ডাক শুনে আদিল দরজার দিকে তাকিয়ে সম্মতি দিয়ে বললো ভেতরে আসতে। কলির হাতে থাকা কফির কাপ টা আদিল কে দিয়ে বললো! বড় আম্মু সকালে আমেরিকা থেকে ব্যাক করছে।অনেক রেগে আছে তোমার উপর ভাইয়া।
কেনো রেগে আছে জানতে চাইলে কলি ঠিক মতোন সব টা গুছিয়ে বলতে পারে না। কারন কলি তখন সেখানে ছিলো না। আদিল কলি কে বলে তুই রুমে যা আমি দেখছি। কলি সম্মতি জানিয়ে চলে যায় নিজের রুমে।আদিল সময় নিয়ে কফিটা খেতে খেতে কল করে আদিলের বেষ্ট বেন্ড ইশান কে।গত দুই দিন তাদের ব্যাস্ততার জন্য তেমন কথা হয় নি শুধু হাই হ্যালো ছাড়া। আদিল ইশান কে বিকেলের দিকে তাদের বাড়িতে আসতে বলে ফোন কেটে দেয়।

আদিল হাটতে হাটতে চলে যায় অহনা সিকদার এর রুমে। অহনা সিকদার ফ্রেশ হয়ে কম্পিউটার নিয়ে বসেছে অনেক ইমপোর্টার্স কাজ আছে আপাতত সেগুলোই করছে। অহনা সিকদার যথেষ্ট সেনসেটিভ একজন মানুষ। কাজে ফাঁকি দেয়া তার একদম পছন্দ নয়। আদিল হেলে দুলে চলে আসে অহনা সিকদার এর রুমে। অহনা সিকদার আদিলে এর দিকে তাকিয়ে ফের মনোযোগ দেয় কম্পিউটারে।কম্পিউটারে কাজ করতে থাকে আর আদিল কে জিজ্ঞেস করে এখন গুর কাটে নি তোমার???

__আদিল কিছুটা আমতা আমতা করে বলে!!ম….মম কি বলছো তুমি এসব।
অহনা সিকদার কম্পিউটার বন্ধ করে আদিলের কাছে গিয়ে পাশে বসে। আর ভালো বাসা শহীদ বলে ফোকাস করো বিজনেসে রাজনীতিতে নয়। তোমার পুরো ক্যারিয়ার নষ্ট করে দিবে এই রাজনীতি । ট্রাস মি মাই ছান। আদিল অহনা সিকদার এর প্রশ্নের কোনো উওর না করে বরং জিজ্ঞেস করে আদিল কখন এলে মম!
অহনা সিকদার জানে সে আদিল কে হাজার বার বুঝালেও সে বুঝবে না। তাদের বাপ ছেলের রক্তের শিরাই শিরাই জড়িয়ে আছে রাজনীতি। সামনের বছর ইলেকশন যদি কোনো ভাবে আদিল কে আটকানো যায়। মনে মনে ছক কসতে থাকেন অহনা সিকদার। যে করেই হোক আদিল কে রাজনীতি থেকে দূরে সরাতেই হবে।

আদিল মায়ের মনের কথা চট করে বুঝে ফেলে অহনা সিকদার কে বলেন!!! যা নিয়ে চিন্তা করছো মম! ওই টাই কাজ হবে না নেক্সট অফসন খুঁজে বের করো। আদিল কথা শেষ করে দীড় পায়ে রুমে থেকে চলে আসে।
কলেজে ক্যাম্পাসে বসে গল্প করেছে জুথী ইরা সাজিদ। জুথী আর ইরার এক দম ছোট থেকেই বন্ধুত্ব। তাদের সম্পর্ক দিন দিন আরও গভীর থেকে গভীর হচ্ছে।আজকে আকাশের অবস্থা তেমন ভালো না হওয়াই স্যার বলেছেন কিছুখনের মধ্যে ছুটি দিয়ে দিবে।তাই জুথী ইরা সাজিদ সবাই ক্লাস রুমে চলে গিয়ে নিজে দের ব্যাগ গুছাতে। ব্যাগ নিয়ে বের হয়ে গেছে ক্লাস রুম থেকে এক এক করে সবাই। ইরার গাড়িটা এসে পৌঁছাতে পারে নি এখনো। কারন আজকে বেশি আগে ছুটি দিয়ে দিয়েছে। আরও বেশ কিছু খন পর ছুটি দিতো প্রায় দুই টাই। আকাশের অবস্থা তেমন ভালো না হওয়ার ছুটি দিয়ে দিয়েছে। তিন জন হাটতে শুরু করলো! কিছু খনের মধ্যে অনেক বৃষ্টি শুরু হয়ে যায়।

সাজিদ এর বাসা আরেক দিকে হওয়ায় সাজিদ সবাই কে বাই বলে চলে যায়। সাথে ইরা আর জুথী। কিছু খন পর জুথী ও আলাদা হয়ে যায়।পরে থাকে শুধু ইরা রাস্তায় অনেক বৃষ্টি হওয়ার কারনে তেমন গাড়ি চলাচল করছে না। বলা যায় আশে পাশে তেমন কোনো রিকশাও নেই। মনে হচ্ছে ঝড়ের গতি ও বাড়ছে। নিলি বিলি রাস্তা শুন সান। বুকের ভেতর টা কেমন যেনো দরপর করছে। ঠান্ডায় পুরো শরীর জমে যাচ্ছে। কিছু দূর যাওয়ার পর যেনো সামনে একটা কুড়ে ঘর দেখে স্বস্তি পেলো ইরা।। তারাতাড়ি করে ছুটে গেলো সেই ঘড়ের দিকে। কুড়ে ঘরের সামনে যেতেই দেখে অনেক গুলো পুরুষ দাড়িয়ে আছে। যেনো দেখে মনে হচ্ছে এই কুড়ে ঘড়টা সবার জন্য আশ্রয় স্থল। এত গুলো লোক দেখে ইরা বেশ ভরকে গেলো কুড়ে ঘরে প্রবেশ না করে হাটা ধরলো বাড়ীর উদ্দেশ্য। কিছু দূর সামনে যেতে চোখে পরলো একটা গাড়ি দাঁড়িয়ে আছে। ইরা ঠান্ডায় পুরো শরীর জমে যাচ্ছে। তাই সে সামনে দাড়িয়ে থাকা কালো রংঙের গাড়িটার সামনে গিয়ে কিছুটা ভয় আর লজ্জা নিয়ে নক করলো কালো গাড়িতে!!!

এক রহস্যময় ভালোবাসা পর্ব ১

__এক্সকিউজ মি!!!
গাড়িতে থাকা লোকটা গাড়ির গ্লাস টা খুলে জিজ্ঞেস করে বললো!! ইয়েস ম্যাম!! কোনো হেল্প লাগবে!!
__হ্যা!!! আমাকে একটু সাহায্য করুন প্লিজ।

এক রহস্যময় ভালোবাসা পর্ব ৩

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here