Death or Alive part 23 (2)
priyanka hawlader
ওয়াজফান ঠাণ্ডা অথচ নির্ভুল এক ইশারায় বললো—
আর মুহূর্তেই চারদিকের আলো জ্বলে উঠলো।
আলোতে ভরে উঠল আয়নাঘর।
তার হাতে তখন একটা চামড়ার বেল্ট।
অর্ষার চোখ বড় হয়ে ওঠে।
তার বুক উঠছে নামছে—প্রতিটি নিঃশ্বাস যেন বিদ্যুৎ হয়ে ছুটছে রক্তে।
ওয়াজফান ধীরে ধীরে তার দিকে এগিয়ে আসে।
কোনো তাড়াহুড়ো নেই… শুধু গভীর শিকারি চোখে তাকিয়ে আছে সে।
তারপরে, সেই বেল্ট দিয়ে অর্ষার হাত দুটো তুলে বেঁধে দেয় ওপরে, মাথার উপরে আয়নার এক হুকের সঙ্গে।
অর্ষা কাপছে,
ওয়াজফান এবার অর্ষার পড়নের উপরের জামাটা এক টান দেয় সেটা সঙ্গে সঙ্গে ছিড়ে যায়। সেটা ছুরে মারে দূরে। এরপর জিনসে হাত রাখে,
অর্ষা কাপছে আর ইশারায় চোখ দিয়ে না বুঝাচ্ছে,
কিন্তু ওয়াজফান একটানে সেটাও ছিড়ে ফেলে দূরে ছুরে মারে।
অর্ষা একপাশে তাকায়, তার দৃষ্টিতে ভয়…
আর চারপাশের সব আয়নাতে প্রতিচ্ছবিগুলো যেন তাকে আরও বেশি নগ্ন করে দিচ্ছে।
লজ্জা, কাঁপুনি, দমবন্ধ করা অনুভূতি… সব মিলিয়ে সে নিজেই নিজের সামনে দাঁড়িয়ে থাকতে পারছে না।
ওয়াজফান ঠোঁটে এক অদ্ভুত হাসি নিয়ে ফিসফিসিয়ে বলে—
“তুমি লজ্জা পাচ্ছো নিজেকে দেখে, তাই না?”
তার চোখে খেলা করে দুষ্টুমির ছায়া।
“ওয়েট… আমি দেখছি তোমার লজ্জা আরও কীভাবে বাড়ানো যায়।”
আরও গল্প পড়তে এখানে ক্লিক করুন
সে কোথাও চলে যায়…
অর্ষা অন্ধকারে তার নিঃশ্বাস শুনতে পায়—
আর ঠিক এক মিনিট পর ওয়াজফান ফিরে আসে হাতে এক পাত্র রং নিয়ে।
কোনো কথা না বলে সেই রং ছুঁড়ে মারে চারপাশের আয়নাগুলোর দিকে।
ছ্যাক ছ্যাক করে সব আয়নার মুখ ঢেকে যায় রঙে…
সব আয়না ঝাপসা হয়ে পড়ে…
শুধু একটাকে বাদ দিয়ে—
যেটার সামনে অর্ষা দাঁড়িয়ে আছে।
ওয়াজফান চায়—এই একটাতে অর্ষা নিজেকে দেখতে পাক, অনুভব করুক তার প্রতিটি কাঁপুনি, প্রতিটি অসহায়তা।
ধীরে ধীরে ওয়াজফান অর্ষার সামনে এসে দাঁড়ায়।
তার হাতে লেগে থাকা গাঢ় রঙ সে তুলে আনে আঙুলে…
তারপর সেই রঙ মাখাতে থাকে অর্ষার গলায়… ঘাড়ে… বুকের ওপর… পেটের মাঝখানে… ধীরে ধীরে সে রং ছুঁয়ে দিতে থাকে।
অর্ষা কেঁপে ওঠে প্রতিটি ছোঁয়ায়।
তার চোখ আধভেজা… শরীর গরম আর অসাড়।
ওয়াজফান মাথা নিচু করে আসে তার ঘাড়ের কাছে।
তার ঠোঁট শক্ত করে চেপে ধরে অর্ষার ঘাড়ে…
একটু নিচে নেমে যায়… তারপর—
ঠোঁট ডুবিয়ে দেয় অর্ষার ঠোঁটের ভাজে…
কোনো পূর্বভাষণ নেই, কোনো অনুমতি নেই…
শুধু একতরফা অধিকার… একগুঁয়ে, তীব্র…
মনে হয়, আজকের রাত সে কেবল তার লিটল মনস্টার-কে বোঝাতে চায়—
তুমি আমার। আমি তোমাকে লুকাতে দেব না, হারাতে দেব না… ভুলে যেতে তো নয়ই।
ওয়াজফান অর্ষাকে কিস করছে তার ঠোঁট খেয়ে ফেলবে এমন ভাবে কামড়াচ্ছে। এরপর তার বুকের ছোট অন্তর্বাস খুলে ছুরে মারে দূরে। এরপর নিজের কালো পোশাকটা খুলে ফেলে। ওয়াজফানের ঠোঁট যখন অর্ষার ঠোঁট থেকে সরে আসে, তখনও তার নিঃশ্বাস অর্ষার গালের পাশ ঘেঁষে চলতে থাকে—গভীর, গরম, দাবিদার।
অর্ষার চোখ বন্ধ, বুক ওঠানামা করছে উত্তেজনায়। হাত বাঁধা, অথচ তার দেহ জুড়ে ছড়িয়ে পড়ছে একধরনের অসহায় অথচ সম্মত অনুভব।
ওয়াজফান ধীরে ধীরে নিচের দিকে ঝুঁকে যায়। তার ঠোঁট থেমে থাকে অর্ষার গলার কাছটায়, এক নরম চুমু—তারপর আরও নিচে…
তার মুখ এসে থামে অর্ষার বক্ষের মাঝখানে। ঠোঁট ছোয়ায় এরপর একটু সাইডে নরম জায়গায় একটা জোরে কামর দেয় এবার অর্ষা কেপে উঠে চোখ খিচে আরো বন্ধ করে নেয়। হঠাৎ জিভের নরম স্পর্শে।অর্ষার দেহ শিহরিত হয়ে ওঠে। বাঁধা হাত, উত্তপ্ত নিঃশ্বাস, আর ওয়াজফানের নিয়ন্ত্রণে থাকা নিজেকে নিয়ে সে আর কিছু ভাবতে পারে না।
ওয়াজফান তার ঠোঁট দিয়ে এখনো লেহন দিতে থাকে আর হাত দিয়ে ধীরে ধীরে ওপর পাশের নরম জায়গা চাপ দেয়। এবার অর্ষা গোঙ্গানি দিয়ে বলে লাগছে আমার,
ওয়াজফান জেনো কিছু শুনছে না সে এবার নিজের মধ্যে নেই। সে এবার জোরে চাপতে থাকে অর্ষা এবার জোরে একটু শব্দ করে ওঠে।
অর্ষার এই শব্দে ওয়াজফানের উন্মাদনা আরো বেড়ে যায় সে এবার ধীরে ধীরে ঠোঁটটা অর্ষা পেটের কাছে নামিয়ে সেখানে প্রথমে ছোট ছোট চুমু খায় এরপর লাভ বাইট দেয়। এরপর জিব্বা দিয়ে লেহন দেয়।
আর অর্ষা প্রতিটা স্পর্শে দ্বিগুণ পরিমাণ কেঁপে উঠে।
এরপর হাত দিয়ে অর্ষার শরীরের শেষ কাপড়ের টুকরো টুকরোটা খুলে ফেলে।
এরপর অর্ষার পেট থেকে মুখটা কিছুটা তুলে তার চোখের দিকে তাকায় দুজনের চোখ মিলে যায় এরপর ওয়াজফান ফিসফিস করে বলে, Your soft skin so spring, my finger Skin right into it.
কথাটা বলে ধীরে ধীরে হাতটা পেট থেকে কিছুটা নিচে নামাতে থাকে।
অর্ষা বুঝে যায় সে কি করতে যাচ্ছে তাই অর্ষা মাথা দুই দিকে দুলিয়ে না বুঝায় না বুঝায় এটা করোনা তার চোখে লজ্জায় স্পষ্ট ফুটে উঠেছে।
কিন্তু থামেনা সে ঠিকই নিজের কাজ করে আর সঙ্গে সঙ্গে ওয়াজফানের স্পর্শ পেয়ে অর্ষা চোখ বন্ধ করে নেয় ওয়াজফান ধীরে ধীরে বলে,
Aren’t you glad that, i am giving you affection as well. Baby.
অর্ষা মুখে কিছু বলে না চোখ বন্ধ করেই জোরে জোরে শ্বাস নিচ্ছে গঙ্গানির শব্দ বের হচ্ছে তার মুখ থেকে।
ওয়াজফান ধীরে ধীরে উঠে দাঁড়ায়, আর নিজের গায়ে থাকা শেষ কাপর টুকু খুলে ফেলে। অর্ষা ধীরে ধীরে তাকায় ওয়াজফানের দিকে আর সে যেন একটু বেশিই ভয় পেয়ে গেল সে দুপা পিছিয়ে যায়।
ওয়াজফান বুঝে যায় অর্ষার ভয় সে অর্ষার কাছে এগিয়ে গিয়ে দু হাতে কোমর পেচিয়ে তাকে তুলে নেয় কোলে অর্ষার পা দিয়ে আটকে আছে তার কোলে,
এবার ওয়াজফান অর্ষার কানে ফিসফিস করে,
This is a nice position baby.
Now I will inside you.
কথাটা শুনে অর্ষা দু দিকে মাথা দুলিয়ে, বলে
no pls , stop
I can’t take it, it’s too much big .( কাঁপা কন্ঠে)
কিন্তু ওয়াজফান কোন কথা শুনে না সে এক জটকায় ঢুকে যায় অর্ষার ভিতর।
আআআহহহ… তীব্র এক চিৎকার রুম জুড়ে মনে হচ্ছে আয়না গুলো ফেটে যাবে।
এবার অর্ষার চোখ দিয়ে পানি পরে সে বলে ওঠে,
pls,don’t move,don’t move.
ওয়াজফান ধীরে অর্ষা কে পিছনে আয়নার সাথে ঠেকায় এরপর একটু বের হয়ে আবার জোরে এক ঝটকা,
আআআআআহ….. এবারো জোরে চিৎকার করে অর্ষা, এরপর কাঁদতে কাঁদতে
It hurts, it hurt.
ওয়াজফান এর ফিসফিস,
the fact that i am the one who gave you this pain.
And that I’ll also be the one to give you the pleasure. Little monstpain.
That will surpass that pain.
অর্ষা কেদে,
I don’t wnat to..
ওয়াজফান বলে হুসস… বেবি একটু পর তুমি নিজে বলবে f* me herd baby.
কথাটা বলে অর্ষার হাত খুলে দেয়, অর্ষা সঙ্গে সঙ্গে
ওয়াজফান এর গলা জড়িয়ে ধরে।
ওয়াজফান এবার মুখ ডুবায় অর্ষার বুকের নরম যায়গায় এরপর কামড় দেয়।
অর্ষা তো কেঁদে যাচ্ছে, এরপর ওয়াজফান বলে বাইট করো আমায়, অর্ষা এবার কামড় দেয় ওয়াজফানের ঘাড়ে সে যত বেশি ব্যাথা পাচ্ছে সে তত বেশি কামড়ে ধড়ছে এবার রক্ত বের হচ্ছে ওয়াজফানের ঘার দিয়ে কিন্তু তার সে দিকে কোন খেয়াল নেই।
ওয়াজফান আর একটু চেষ্টা করে অর্ষার ভিতরে যাওয়ার এরপর বলে,
Fuck,baby it’s not fit you.
you are very tight baby.
ওয়াজফান এবার ধীরে ধীরে অর্ষাকে মেঝেতে শুইয়ে দেয় এখন সে কান্না করছে তবে ব্যাথায় না সুখে ওয়াজফান অর্ষার থেকে ধীরে ধীরে আলাদা হয় এরপর তার চোখের দিকে তাকিয়ে বলে,
I want to test you, baby.
এরপর অর্ষার পা দুটো নিজের কাঁদে রাখে সেখানে চুমু খায়।
অর্ষা চোখ বন্ধ করে মেঝে খামচে ধরার চেষ্টা করে,
এরপর ওয়াজফান মুখ নিয়ে যায় এবার অর্ষা বিদ্যুৎ এর বেগে কেপে উঠে ওয়াজফান এর চুল খামচে ধরে।
কিছুক্ষনপর,
ওয়াজফান আবার ডুকে যায় অর্ষার ভিতরে এবার অর্ষা কাপছে ভিতর থেকে কামছে ধরে আছে ওয়াজফানের পিঠ সে খুব ধীরে অস্পষ্ট সুরে বলে ওঠে
i love u….
Death or Alive part 23
ওয়াজফান চমকে উঠে কথাটা কানে যেতেই সে বলে কি বললে আবার বলো, একটু জোরে ঝটকা দিয়ে,
say it again baby. say it
অর্ষা: আআহহ, i love u…….
ওয়াজফান এবার সঙ্গে সঙ্গে অর্ষার ঠোঁটে কিস করে, উম্মাদ এর মতো কিস করছে দুজন দুজনকে।
