flesh part 3+4
Papilion skyscraper
পুরো ফ্লাটে আমার বানানো পুতুল মানে “ফিলা” একা একা নাচ করছে।
কিন্তু কিভাবে! ফিলার তো প্রাণ নেই।
সেই একই নাচ – যে নাচের ঝলোকে পুরো দুনিয়া থমকে যেতো। নাচের সাথে কোনো ছন্দ নেই।
শুধু চিৎকার।
ফিলার গলা থেকে শুধু চিৎকার আসছে।
ফিলা নাচছে,থামছেই না……………।
হঠাৎ সব শান্ত হয়ে গেলো,আমি এক গ্লাস পানি খেলাম…দীর্ঘ শ্বাস নিয়ে চুপ চাপ বসে আছি..।
অস্বাভাবিক সত্য হচ্ছে-পর্ন স্টাররা
নিজেদের স্পর্শকাতর অঙ্গ গুলো প্রচুর লোভনীয়ভাবে ধরে রাখতে পারে।।
দেখলে মনেই হবে না,এত সাজানো অঙ্গ গুলো প্রতিদিন অনেকবার ব্যবহার হয়।
প্রস্টি*টিউট ছাড়া পোশাক খুলে কোনো মেয়ে আমাকে ব্রে*স্ট দেখাবে ,এমন সুযোগ কোনো ভাবেই নেই।
প্রায় সতেরো টা প্রস্টি*টিউটের সাথে বেড শেয়ার করেছি। একজনেরও ব্রেস্ট পছন্দ হয়নি।
শেইপ,মেজারমেন্ট কিছুই পারফেক্ট পাচ্ছিলাম না।
রাতে ব্রিজের পাশে ল্যাম্পপোস্টে হেলান দিয়ে দাড়িয়ে স্মোক করছিলাম,সেখানেই মেয়েটাকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখেছিলাম-
আরও গল্প পড়তে এখানে ক্লিক করুন
অবশেষে পেলাম
মেয়েটার বয়স বেশি হবে না।
বড়জোড় উনিশ হবে।
মেয়েটার দেহের গঠন স্বাভাবিক।।
বেশি ফ্যাটি না,আবার স্লিমও না।
প্রায় চারশো ডলার খরচ হয়েছে,মেয়েটাকে রুমে নিতে।
গাড়িতে ঢুকালাম মেয়েটাকে, গাড়িতেই কাজ শেষ করবো,মেয়েটা পোশাক খুলতেই, আমি খুশি হয়ে গেলাম। ঠিক যেমন আমি খুঁজছিলাম।
অবচেতন করে নিলাম মেয়েটাকে।।
গাড়ির পেছনের সিটে শুইয়ে দিলাম।
ব্যাগ থেকে ছু*ড়ি বের করেই মেয়েটার বাম সাইড স্ত*নে থাবা দিয়ে ধরেই –
কাটতে লাগলাম।
র*ক্ত তীব্র গতিতে ছুটছে।
বার বার পিছলে যাচ্ছিলো,ঠিক ভাবে হাতের মুঠোয় নিতে পারছিলাম না।
কাটতে না পেরে -টেনে ছিড়ে ব্যাগে ঢুকিয়ে নিলাম।
কোনো চিৎকার নেই,কোনো অভিযোগ নেই, চুপ চাপ শান্ত মেয়ে ঘুমিয়ে আছে।
আমি কাউকে যন্ত্র*ণা দিয়ে মারি না।
মেয়েটাকে গাড়ি থেকে বের করে,ব্রিজ থেকে ফেলে দিলাম।
পোশাক পালটে, গাড়ি স্টার্ট দিয়ে চলে এলাম।।
আর এই মেয়ের ব্রে*স্ট এর রিজার্ভিং বক্স টাই সেল্ফ থেকে নিচে পড়ে গিয়েছে।
তখন খুলিতে চোখ গুলো রাখতেই খেয়াল হলো চোখ থেকে রক্ত বের হচ্ছে-
কেমিক্যালে রেখে দেয়া চোখ থেকে রক্ত কিভাবে পড়ছে-তাড়াতাড়ি চোখ গুলো খুলি থেকে বের করে হাতে নিলাম।। এরপর বক্সে রাখলাম।
পরে খেয়াল করে দেখি-এটা আমার হাত কেটে গিয়ে রক্ত পড়ছে। কিন্তু আমার হাত কাটলো কিভাবে।
ভাবতে ভাবতে পাশে তাকিয়ে দেখি –
সেল্ফ থেকে একটা বক্স ভেঙে নিচে পড়ে গেছে।
বক্সে ব্রিজ থেকে ফেলে দেয়া সেই কল গার্ল এর ব্রে*স্ট ছিলো।
৪১ ব্রে*স্ট বক্স সব গুলো খুললাম।
একটা বডি থেকে ঠিক যতটুকুকে ব্রে*স্ট বলা হয়,ততটুকুই কেটেছি।
আর যাই হোক সে*ক্স টয় বানানোই যখন আমার প্রফেশন,সেখানে,পারফেক্ট বডি শেইপ,বিভিন্ন অংশের মেজারমেন্ট আমার থেকে আর কে ভালো জানে।
৪১ টা ব্রে*স্ট পেয়ার!
সব গুলোই পারফেক্ট,কারন যাচাই করেই এগুলো সংগ্রহ করা।
সব গুলো থেকে কিছু কিছু অংশ নিয়ে ব্রে*স্টের মাংস গুলো একসাথে সেদ্ধ করে ব্লেন্ডিং করবো।
সেদ্ধ করা মাংস কোমল থাকে আর পঁচেও না।
অনেকের ধারণা,মিশরের পিরামিডের মমি নাকি সেদ্ধ করা হয়েছিলো।তাই এমন অপঁচনশীল।।
ভাবতে-ভাবতে ১৯ নাম্বার ব্রে*স্ট বক্সে হাত দিতেই আমার হাত শিউরে উঠে-
ফিল্মের অভিনেত্রীরাই সবদিক মিলিয়েই নাকি সুন্দর হয়।
দেহের প্রতিটা অংশের বিলাসী যত্ন একমাত্র তারাই নিতে পারে।
ব্রে*স্ট ঠিক কতটুকু বড় দেখালে,সবার চোখে সুন্দরের তকমা পাওয়া যাবে, ঠোঁটের ঠিক কোন অংশ নাড়ালে হাসি হবে অমায়িক,তারা এগুলো জানে।
সে*ক্স এখন আর শুধু কিছু মিনিটের চোখ বুঝে ঘামতে থাকার অংশে আটকে নেই।
শারিরিক সম্পর্কের পাশাপাশি এখন মানসিক সম্পর্কেও সে*ক্স যোগ হয়েছে।
“যেখানে যত বেশি লোভ আটকায়, সেখানেই তত বেশি তৃপ্তি” –
প্রায় অনেক অভিনেত্রীদের সাথে আমার পরিচয়-কারন সে*ক্স টয় গুলো অনেকটাই অভিনেত্রীর বডি শেইপ ফলো করে বানানো হতো।।
মেয়েটার নাম “Dytto” -The best Prima ballerina Dancer.*
নাচ যাদের পেশা,তাদের পেটের দিকে চোখ পড়লে কেমন অনুভূতি হতে পারে?
*Dytto” সেদিন সোস্যাল প্রোগ্রামে পারফর্ম করতে এসেছিলো।
আগুনে ঝলসিয়ে নেয়া দুধের ওপর-
জমে থাকা সরের একদম ঝাপসা হলদে রঙের রসালো প্রলেপের মতো মেয়েটার পেটের রঙ।
খোলা পোশাকে-মেয়েটার কাধ থেকে বুকের নিচটা পর্যন্ত ঢাকা।
-মানুষের কাছে এখন প্রেম প্রদান নাভী প্রদর্শন থেকেই হয়।
এখানেও পারফেকশন খুজে বের করে নেয়া হয়েছে।
সার্জারি করে আকার পরিবর্তন এখন সুন্দরীদের নিত্ত ব্যাপার।
“Dytto” হেটে আসছে,আমি সামনে দাঁড়িয়ে আছি,
মেয়েটা নাচলে যেন ওর শরীরের সব কিছু একসাথে আমাকে কাছে ডাকে।
এর আগে আমি ওর অনেক নাচ দেখেছি।।
“Dytto”এর ব্রে*স্ট সাইজ, চেস্ট এর প্রসার ,একদম আমার পছন্দের মতো।।
প্রোগ্রাম শেষে-
আমি – “এত রুপ নিয়ে নাচো কিভাবে, রুপের ভারে কষ্ট হয় না?”
– ” হ্যা,জানো অনেক কষ্ট হয়,তোমাকে তো কতো বললাম আমার রুপ একটু ধরে রাখতে,কিন্তু আমার কথা শুনছো কোথায়?
– “কিন্তু আমিতো তোমাকেই ধরার প্রয়াস চালাচ্ছিলাম”
আমি কথা শেষ না করতেই- ‘Dytto” আমার সামনে ঘুরে দাড়ালো,আমাকে জড়িয়ে ধরলো, যেন শীতের লম্বা পোশাকের মধ্যে “Dytto” নিজেকে ঢুকানোর চেষ্টা করছে।।
আমি “Dytto” এর পেছনে দাঁড়িয়ে আছি,
“Dytto” আমার ডান হাতের কব্জিটা মুষ্ঠি করে ধরে তার পেটের নাভির ওপরে রাখলো।।
পাকা কলা হাতের মধ্যে নিয়ে কচলালে ঠিক যেভাবে
আঙ্গুলের ফাঁকা দিয়ে আংশিক বের হয়ে যায়, “Dytto” নরম কোমল চামড়ার ওপর নাভীতে হাত রাখার পর এমনটাই মনে হয়েছিলো,যেন আমার হাত পেটের মধ্যে ঢুকে যাচ্ছে,এত তুলতুলে লাগছিলো।
“Dytto” ঘামছিলো,বুক থেকে ঘাম বেয়ে বেয়ে আমার হাতে লেগে হাত রসালো হয়ে যাচ্ছিলো।
কিন্তু, একটুও না,কোনো রকম না,আমার সেন্সে তখন একদমই “Dytto”.এর সাথে এই অনুভুতি বিনিময় করতে ইচ্ছে হচ্ছিলো না।।
আমার চিন্তায় ছিলো অন্যকিছু।
” Dytto”. আমাকে চুমু দিতে চাইলেও-আমি এড়িয়ে গেলাম।
বললাম,গাড়িতে উঠো,বাসায় যাই।
“Dytto” রাজি হয়ে গেলো।
গাড়িতে উঠতেই “Dytto” এর সুন্দর দেহ চুপ চাপ ঘুমিয়ে পড়লো।
ল্যাবে নিয়ে “Dytto” কে শুইয়ে দিলাম।
সব পোশাক খুলে নিলাম।
“Dytto” শুয়ে আছে,শ্বাস চলছে।
ভয়ংকর ভাবে “Dytto”এর বুকের বাম পাশটা নড়ছে।
আরো বেশি খুশি লাগছে আমার।
” Dytto”. এর চেস্ট এর গঠন আমার পছন্দ ছিলো,আর পেটের মাঝ অংশ টুকু।
নাভী ছিলো সুন্দরের মধ্যস্থল।
ছু*ড়িটা পেটের নাভী বরাবর ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে গোল করে কেটে নাভীটা নিয়ে নিলাম।
পেটে ছু*ড়ি ঢুকাতে সাদা স্কিনের ওপর লাল রক্তের প্রলেপ লেগে যাচ্ছে।
একটু আগেই যে মেয়ের পেটের ঝলকানীতে কোটি পুরুষ জ্ঞান হারাতো সেই মেয়ের পেট দেখলে অনেক বমি করে দিবে।
ব্রে*স্ট আলাদা করে নিলাম।
এরপর পুরো বুক সুন্দর করে কেটে সাইজ করে নিয়েছি।
তারপর কেমিক্যাল দিয়ে রেখে দিয়েছিলাম।।
আশ্চার্যজনক ভাবে “Dytto”এর ব্রে*স্ট অন্যদের মতো ছিলো না।
এরপর আমার ফিলা’র জন্যে ৪১ টা বক্স থেকেই প্রতি ব্রে*স্ট থেকে এক টুকরো করে নিয়ে মেশিনে ব্লেন্ডিং করে নিলাম।
ব্রে*স্ট এর কোষ গুলো শরীরে অন্য কোষের মতো না। তাই সব একসাথে মিক্স করার ফলে আলাদা একটা কোমলতা এসেছে,দেখেই আমার আরো উৎসব লেগে যায়।
ফিলার মাথার সাথে চেস্ট এর অংশটা মিলিয়ে নিলাম,চেস্টের ওপরে ব্রেস্ট গুলো ফিট করলাম।
ব্রে*স্ট এর এমন রঙ,এমন রুপ পৃথিবীর কোনো চোখ দেখেনি হয়তো আমি ছাড়া।
এত আয়োজন, এত সব কিছু আছে।
৪১ টা মৃত দেহ।।
কিন্তু কোনোভাবেই আমি ফিলার জন্যে *ভ্যাজিনা ম্যাচ করতে পারছিলাম না।
এই ৪১ টা মেয়েকে আমার ল্যাবে এনেছি,শুধু পারফেক্ট ভ্যাজিনার জন্যে।।
আর সেখানেই ঝামেলা।।
ফিলার জন্যে যৌনা*ঙ্গ কোনো ভাবেই হাড়ের সাথে মিলছিলো না।
গাড়ি নিয়ে বের হয়ে গেলাম,প্রয়োজনে আরো ৪০ টা মেয়েকে আমার ল্যাবে আনবো।
তবুও আমার পারফেকশন চাই………..keeping
মানুষ -স্বপ্নে কখনো মরতে পারে না,কারণ মানুষ জানে না,মৃত্যুর যন্ত্রণার অনুভূতি ঠিক কেমন।
স্বপ্নে হয়তো মৃত্যুর পর অবস্থা দেখতে পারা যায়,নয়তো মৃত্যুর আগের যন্ত্রণা কেমন হয় সেটা অনুভব করা যায়।
অর্থ্যাৎ, মানুষের ব্রেইন এমন কোনো কিছুই ভাবতে পারে না,যেটার সদৃশ তার চোখ কোনো দিনও দেখেনি।।
তেমনি আর্টিস্টরা কখনোই এমন কোনো চেহারা আর্ট করতে পারে না,যার চেহারার সাদৃশ তার চোখে কোনো দিনও পড়েনি।
সে যে চেহারাটাই আর্ট করবে,তার কিছু অংশ হলেও কোনো একজন দেখা মানুষের সাথে মিলবে।
কারন চোখে না দেখা জিনিসের কল্পনা-ব্রেইন করতে পারে না……
হঠাৎ শহরে ক্রাইম ইনভেস্টিগেটরদের মধ্যে ভয়ংকর উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। একের পর এক মিসিং ফাইল।যারা মিসিং হচ্ছে সবাই বিত্তশালীদের মেয়ে বা নিজেই সেলিব্রেটি ছিলেন।
তাই কেইস গুলো একটি কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার কাছে হস্তান্তর করা হয়।
বিভিন্ন থানায় মোট একান্নটি মিসিং ফাইল জমা পড়েছে,গত ২ বছরে।
একটা মিল সব গুলো কেইসের মধ্যে- মিসিং হওয়া মেয়েদের বয়স ১৮-২৩ এর মধ্যে,সবাই দেখতে অতিমাত্রায় সুন্দরী ছিলেন।
আপাতত এতটুকুই তথ্য ছিলো ডিটেক্টিভ ওয়াটসনের কাছে।।
ওয়াটসন প্রমাণ খুজতে বের হয়ে গেলো-সাইকো কিলারকে ধরতে,ওয়াটসন ধারনা করছে,হয়তো আরো খুন হবে।
কিন্তু গত ১ মাস ধরে নতুন করে আর কোনো নতুন মিসিং ফাইল জমা হয়নি।
তাহলে কিলার কোথায়!
আরো ৯ টা মেয়ের খু*ন করলাম।
পঞ্চাশটা মেয়ের শরীর পূর্ণ হলো।
কিন্তু কারোর যৌনি পছন্দ হয়নি।
টয় প্রোডাকশনে আমি অসংখ্য যো*নী বানিয়েছি।
অবশ্যই আমার বানানো টয় গুলোর চেয়ে-
ফিলা সুন্দর হবে।
ল্যাবে থাকা কোনো যো*নিই মানানসই হচ্ছে না।
গাড়ি নিয়ে বের হয়ে গেলাম।
রাতে অন্ধকারের গতিতে ছুটছি,কোথায় যাচ্ছি, জানি না।
চোখ,ব্রেইন আমার অস্থিরতা বাড়িয়ে দিয়েছে দ্বিগুন।
নিউ ইয়র্কের একটা পার্কের পাশ দিয়ে যাচ্ছি।
হঠাৎ পারপল রঙের পোশাকে এক মেয়েকে রাস্তায় একা একা হাটতে দেখলাম।
পেছন থেকে মাথায় দীর্ঘ ঘন চুল দেখেই বুঝে ছিলাম- যতটুকু আন্দাজ করেছি,মেয়েটার বয়স পঁচিশ এর মধ্যেই হবে।
গাড়ি থামিয়েই আমি মেয়েটার পেছনে পেছনে হাটছিলাম।
মেয়েটার কানে হয়তো ইয়ারফোন ছিলো।
পেছন থেকে মুখোশ দিয়ে মেয়েটার মুখ ঢেকে ফেললাম। চেহারা দেখার সময়টাও নেই,আজকের মধ্যেই আমার অঙ্গটা লাগবে।
মেয়েটাকে তুলে নিলাম।
ল্যাবে চলে এলাম।
মুখোস খুলিনি। শুধু নিচের পোশাক খুলে,মেয়েটার যৌ*নি চেক করলাম।
কেন জানি প্রচুর হাত কাঁপছিলো,বার বার ছুড়ি পড়ে যাচ্ছিলো। কোনো ভাবেই যৌ*নিতে ছুড়ি ব্যবহার করতে পারছিলাম না।
অথচ ৫০ টা মেয়ের পর এই একান্ন নাম্বার মেয়েটার যৌ*নি আমার কাছে মানানসই মনে হয়েছে,
ঠিক যেমন টা চেয়েছিলাম।
অদ্ভুত এক নেশায় আমি যেন ডুবে আছি।
মেয়েটার চেহারার দেখার আগ্রহটাও ছিলো না।
তরতাজা অঙ্গ কেটে নিয়ে,মেয়েটার দেহটাকে ফ্রিজিং বক্সে রেখে দিলাম,যেখানে অন্য মেয়ের লাশ গুলোও রাখা আছে।
এরপর একটু একটু করে তৈরি করলাম, আমার বানানো সেরা পুতুল “ফিলা” কে।
কোথাও কিছু কমতি নেই, চোখ,ঠোঁট, চুল প্রত্যেকেই নিজস্ব সুন্দরের একক রাজত্ব করছে ফিলার দেহ থেকে।
অসম্ভব এই সুন্দর,পৃথিবীতে সৃষ্টি হওয়া অসম্ভব।
ফিলা শুয়ে আছে,শরীরে পোশাক নেই,ফিলা আমার দিকেই তাকিয়ে আছে, ঠোঁটের লাল কোমলতা,চুমু দেয়ার আগেই জ্ঞান হারাবে সব পুরুষ।
এমন উষ্ণ ঠোট কেউ দেখেইনি।
দু’বছরের চেষ্টার অবশেষ সাফল্য।
আজ আমি ফিলার সাথে শারীরিক সম্পর্ক করবো।
আর ধৈর্য সইছে না,ড্রিংক্স করছি,আর তাকিয়ে ফিলাকে দেখছি,আমার চোখে মুখে উৎসবের হাসি।
বিদ্যুৎ চমকানো সাদা রঙের মতো -সাদা সুতোর বিছানার ওপর,ফিলা শুয়ে আছে,আমার দিকে তাকিয়ে।
পুরো রুমেই সাদা রঙের আলো।
শুধু আলোতেই চোখ ঝলসে যাবে এমন অবস্থা।
আর এত আয়োজনের মাঝে –
বিছানায় দুধের মতো রসালো রঙের স্কিন নিয়ে ফিলা শুয়ে আছে।
আমি ফিলার কাছে গেলাম।
ফিলাকে দেখে মনে হচ্ছে ফিলা নিজেও তৃষ্ণার্ত।
কাছে এলাম, ফিলাকে স্পর্শ করলাম।
কিছুক্ষণ পর হঠাৎ মনে হলো,ফিলার অরগাজম হচ্ছে। অস্বাভাবিক অরগাজম।
– “একি ফিলা তো জীবিত মানুষ না,ফিলার বডি সেদ্ধ করা মাংস দিয়ে বানানো। তাহলে,অরগাজম কিভাবে!
আমার হাত ভিজে গিয়েছে।
অরগাজম প্রচণ্ড গরম।
যেন উত্তপ্ত আগুনের লাভার এক অন্যরুপ।
একি! ফিলার বডির তাপমাত্রাও কেন বাড়ছে।
“ফিলা ঘামছে” – “ফিলার শরীর থেকে ঘাম কিভাবে বের হচ্ছে!”
আমি তাজ্জব হয়ে যাচ্ছি।
২ বছরে একান্নটা খু*ন।
একটু-একটু করে ফিলাকে তৈরি করা।
আর এখন এসব কি হচ্ছে।
আমার কোনো হ্যালুসিনেশন হচ্ছে না তো!
ফিলার চোখের দিকে আমি তাকিয়ে আছি।
আমার সব উত্তেজনা নিমিষেই শেষ।
আমি বার বার চেক করছিলাম,কিভাবে সম্ভব!
কিন্তু কোনো সমাধান পেলাম না।।
অনেক চেষ্টার পরেও আমি কিছুই করতে পারলাম না।
হঠাৎ কেন যেন মনে হলো,ফিলার চেহারা চেনা চেনা লাগছে, খেয়াল করে তাকালাম-
আমার চুল গুলো চুয়ে চুয়ে- কানের পাশ বেয়ে ঘাড়ের ওপর দিয়ে ঘাম বেয়ে পড়ছিলো।
ফিলার চেহারায় আমার ছোট বোন *অর্নি’র অবয়ব ভেসে উঠেছে।
আমি কেঁপে উঠি। এটা কি করে সম্ভব!
অর্নির চেহারা ফিলার মুখে কিভাবে।
আমি তাহলে ফিলার মুখে অর্নির অবয়ব এঁকেছি।
কিন্তু কিভাবে! এতটা অচেতন আমি কিভাবে ছিলাম। কোনো ভাবেই মানতে পারছিলাম না।
অর্নির কথা মনে পড়তেই বাড়ির কথা মনে পড়লো।
ল্যাবে আসার পর থেকে গত দুবছরে আমি পরিবারের সাথে যোগাযোগ করিনি খুব একটা।
পরিবারে আমার মা,ছোট বোন।
ওরা একাই থাকে। নিউ ইয়োর্ক থেকে বেশ দূরে একটা শহরে ওরা থাকে।
আমার এখান থেকে গাড়ি চালিয়ে যেতে প্রায় ৯ ঘন্টার বেশি সময় লাগে।।
আমার বাসাটা বিশাল বড়ো,প্রায় ৪ হাজার স্কয়ার হবে। ১৪ তলা বিল্ডিংয়ের টপ ইউনিটে আমার ফ্লাট।
ল্যাব, ছয়টা বেড রুম,দুই টা ড্রয়িং রুম সহ অনেক বড় ফ্লাট। আর দেয়াল,সেটা কাচের। চাঁদের আলো,সকালের সূর্য,আর বাতাস সব মুক্ত।
অনায়াসে ১০ জন থাকতে পারবে। এত খোলা রুমেও আমার স্বস্তি লাগছিলো না।
অস্থিরতা বেড়েই চলছে।
সারা রাত গাড়ি চালিয়ে মায়ের বাসায় এসেছি।
পুরো বাসায় কেমন যেন একটা চাপা ভাব জন্মে গেছে।
রুমে ঢুকলাম,মা বসে আছে-মায়ের চোখ মুখ অন্ধকার।
আমি মায়ের কাছে যেতেই সে জানালো – “আজ প্রায় নয় দিন হলো অর্নি নিঁখোজ।”
“অর্নিকে শেষবার নিউ ইয়র্কের পাশের একটা রাস্তার সিসি ক্যামেরায় দেখা যায়।”
“তোকে অনেক বার কল দিয়েছি,কিন্তু কলে পাইনি।
আমি কি করবো বুঝতে পারছি না।”
নিউ ইয়র্কের পাশে শুনে চমকে উঠলাম।
মায়ের কথা শুনে আমার হার্টবিট বেড়ে গেলো,
চোখ লাল হয়ে যাচ্ছে,আবার ঘামতে শুরু করলাম।প্রচণ্ড মাথা ব্যাথা করছে,
কেন জানি অদ্ভুত ভয় কাজ করছে।
মায়ের সাথে কথা না বাড়িয়ে গাড়ি নিয়ে বের হয়ে গেলাম।
ল্যাবে আসতেছি আবার।।
রাস্তা যেন শেষ হচ্ছে না।
অনেক ধৈর্যের পরীক্ষা দিয়ে বাসায় আসলাম।।
বুকের ধুক- ধুক বেড়ে যাচ্ছে কেন জানি।
সোজা ফ্রিজ বক্সের এখানে গেলাম। যেখানে লাশ গুলো রেখে দিয়েছি।
বক্স খুললাম,বরফের আবরণের জন্যে লাশ গুলোকে অদ্ভুত ভয়ংকর সুন্দর দেখাচ্ছে।।
মুখোশে ঢেকে রাখার লাশ টা দেখার অধীর আগ্রহ।
অর্ধেক কাটা দেহের লাশটাকে টেবিলে রাখলাম।
ভয়ে ভয়ে মুখোশ খুললাম-
খুলতেই-
কেন জানি প্রচুর বমি ভান হচ্ছে-
দাড়াতে পাড়ছি না,হাত পা সব কাঁপছে-
অর্নির লাশ,মানে আমার ছোট বোনের লাশ।
আমি আমার বোনকে সেদিন রাস্তা থেকে তুলে নিয়েছিলাম।
অবচেতনতার ঘোরে, মুখটা দেখার ইচ্ছাও হয়নি।
নিজের হাতে আমার ছোট বোনের যৌনা*ঙ্গ ছুড়ি দিয়ে কেটেছি,সেই রক্ত আমার হাতে লেগেছে।
আমার বোনের যৌনা*ঙ্গ আমার কাছে সবচেয়ে সুন্দর আর ফিট মনে হয়েছিলো।
ছি:! ভাবতেই শ্বাস বন্ধ হয়ে আসছিলো।
আর অর্নির অঙ্গটাই ফিলার শরীরে প্রতিস্থাপন করেছি।
আর ভাবতে পারছি না।
চোখ দিয়ে নিজের বোনের ফেলে রাখা দেহটাকে দেখতে পারছি না। চোখ জ্বলে যাচ্ছে।
চিৎকার আসছে।
flesh part 1+2
আমার প্রেশার লো হয়ে যাওয়ায় ফ্লোরে পড়ে যাই।
বেশ কিছুক্ষণ পর স্বাভাবিক হয়ে চোখ খুলি।
ফিলা আমার সামনে বসে আছে,ফিলার যৌনা*ঙ্গ থেকে রক্ত পড়ছে,আমি চোখ ফিরিয়ে নিলাম…..