এক রহস্যময় ভালোবাসা পর্ব ৮

এক রহস্যময় ভালোবাসা পর্ব ৮
Chadny islam

গভীর রাত কোথাও কোনো আওয়াজ নেই চারপাশে নিলিবিলি।এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে ফেসে আসছে ঘন ঘন নিশ্বাসের আওয়াজ। কিছুটা সময় পর ইরা বিছানা থেকে উঠে রুমের লাইট ওন করে।
ইরা শক্ত পোক্ত হয়ে বলে!!
__কথা বলছেন না কেনো??
__দেখছি
__কি দেখছেন
__পূনিমার চাঁদ কে??
__মানে??
__মিস ইরা! আপনি যেমন আমার একটা পূনিমার চাঁদ ঠিক তেমনি আকাশের ও একটা পূনিমার চাঁদ আছে।এখন তো আমার পাশে আপনি নেই! তাই আপনাকে দেখতে পারছি না! আকাশের চাঁদ কে দেখছি। ঠিক আপনি যখন আমার পাশে থাকবেন তখন আপনাকেই দেখবো!তখন আর কষ্ট করে আমাকে আকাশের চাঁদ কে দেখতে হবে না।
ইরা মুচকি মুচকি হাসছে। কি করে একটা ছেলে এত সুন্দর করে কথা বলতে পারে তার জানা নেই।গভীর ভাবে ইচ্ছে করছে অপর প্রান্তের পুরুষালী কন্ঠের মানুষ টাকে দেখতে৷

__কি হলো কথা বলছেন না যে আমার মহারানী!!
ইরা বেশ কৌতুহল নিয়ে প্রশ্ন করলো!!
__আপনি কোথাই??
আমি আপনার খুব কাছেই আছি আমার রাজরানী! আপনি এক বার শুধু চোখ বন্ধ করে আমাকে ফিল করার চেষ্টা করুন। Trust Me আমাকে পেয়ে যাবেন।
ইরা থমথমে গলাই বললো!!
__না আমার আপনাকে চাই না! আমার।।
অপর প্রান্তের লোক টা বেশ রেগে গিয়ে বললো!!
__হোয়াট ননসেন্স ???
এমন শক্ত কথাই ইরার বুক দরফর করতে লাগলো হাত পা ঠান্ডা হতে লাগলো।ইরা বেশ ভয় পেয়ে গেলো কিন্তু ইরা তো খুব সাহসী তবে আজ কেনো ফোনের অপর প্রান্তের মানুষ টাকে এত ভয় লাগছে। ইরার কোনো উওর নেই।
দাঁতে দাঁত কিরমির করতে করতে অপর প্রান্তের লোক টা বললো!!

আরও গল্প পড়তে এখানে ক্লিক করুন 

__নেক্সট টাইম এমন কথা বললে জানে মেরে দিবো!! এত টা সাহস আমাকে দেখানোর চেষ্টা করবে না!আমার পছন্দ না। তোমাকে ভালোবাসি আমি তুমি আমার রাজরানী জীবন দিয়ে হলে ও তোমাকে চাই। জীবনের শেষ দিন পযন্ত। এনগেজমেন্ট এর পিপারেশন নাও। Good Bye!
কথা শেষ করে অপর প্রান্তের লোকটা ফোন কেটে দেয়। ইরার চোখ মুখ ফেকাসে হয়ে যাচ্ছে। হাত পা কাঁপছে চোখ বেয়ে অঝড়ে পানি পরছে।তার মনে হচ্ছে! হয়তো তাকে পুরুষ টি অনেক বেশি ভালোবাসে কিন্তু তার ব্যবহ্যার এমন কেনো। এত নিষ্ঠুর মানুষ কেনো??? মানুষ যাকে ভালো বাসে তার সাথে কি কখনো এমন আচরন করে??
সকাল সকাল আশরাফ সিকদার বসে বসে খবরের কাগজ পরছেন।তাকে দেখতে কিছুটা চিন্তিত লাগছে। বাসায় থাকা সারভেন্ট কে বললেন এক কাপ কফি দেয়ার জন্য।সাথে সাথে একজন সারবেন্ট এসে কফি দিয়ে গেলেন!
অহনা সিকদার সকাল সকাল রেডি হয়ে গেছেন অফিসে যাওয়ার জন্য।অর্ধবয়স্ক মহিলা অহনা সিকদার চোখে মোটা ফেমের চশমা সাথে কুচি করে শাড়ি পরেছেন। দেখতে মন্দ লাগছে না। আশরাফ সিকদার এর ঠিক পাশেই বসে কফি খাচ্ছেন। আশরাফ সিকদার অহনা সিকদার কে উদ্দেশ্য করে বললেন!!

__দিন দিন বয়স হচ্ছে আমি বুড়ো হচ্ছি! কিন্তু তোমার সৌন্দর্য এক চিলটে পরিমান কমে নি। আচ্ছা তোমার সৌন্দর্যের রহস্য কি??
অহনা সিকদার কপাল কুঁচকে বলে!!
__সকাল সকাল মধু খেয়েছো নাকি??নাকি আমাকে কনভেন্স করার চেষ্টা করছো??
আশরাফ সিকদার মনে মনে আওড়াতে থাকলো!!
__তোমাকে সারাজীবন দিয়ে কনভেন্স করতে পারলাম না রাগিণী । আজকে কিনা একটা কথা দিয়ে তোমাকে কনভেন্স করবো প্রশ্নই আসে না।।

আদিল সুট বুট পরে রেডি হয়ে চলে এসেছে নিচে। আজকে অফিসে ইমপোর্টার্স একটা মিটিং আছে। বিকেলে আশরাফ সিকদার এর সাথে আবার পার্টি অফিসে যেতে হবে। সব মিলিয়ে সারাদিনে আর নিজের জন্য কোনো সময় হবে না। এক দিক থেকে ভালো হলো। বকবক করে কেউ তো আর মাথা টা খাবে না।
আদিল ফোনে কথা বলছে তার সকালের নাস্তা করছে। তার পাঁচ মিনিট পর আইরা এসে বসেছে আদিলের পাশে! আদিল কিছুটা অভাক হয় এত সকালে এখানে আইরা কে দেখে। তবে কোনো প্রশ্ন করে না। খাওয়া শেষ করে গাড়িতে গিয়ে বসে। আদিল অফিসে গেলে সব সময় অহনা সিকদার কে সাথে করে নিয়ে যায়।আর আদিল অফিসে না গেলে অহনা সিকদার একাই গাড়ি নিয়ে চলে যান।
অহনা সিকদার এর সাথে সাথে আইরা ও নেমে আসছে।অহনা সিকদার গাড়িতে গিয়ে বসলেন সাথে আইরা ও। এবার আদিল বিরক্তি নিয়ে প্রশ্ন করলো!!

__মম আইরা কোথাই যাবে???
অহনা সিকদার কাটকাট গলায় জবাব দিলেন!!
__কোথায় যাবে মানে!! আমাদের সাথে আমার অফিসে যাবে ।
হোয়াট?? আইরা অফিসে গিয়ে কি করবে মম। আইরা আমাদের বাড়ির গ্রেস্ট! ও বরং রেস্ট করুক।
আইরা হকচকিয়ে গেলো!!
__হোয়াট!! কিসের গ্রেস্ট?
অহনা সিকদার আদিল কে উদ্দেশ্য করে বললো!!
__আইরা কোনো গেস্ট নয়!! আমার ছেলের হবু বউ খুব তারাতাড়ি আমি এই শুভ কাজটা ও কমপ্লিট করতে চাই।
আইরা বেশ খুশি হয়ে অহনা সিকদার কে জড়িতে দরে বললো!
__লাভ ইউ আন্টি! একমাত্র তুমি আমাকে একটু বুঝো!!

আদিল মনে মনে কয়েকটা বকা দিয়ে নেই এই মুহুর্তে আইরা কে। সে আগে কখনো এত ন্যাকা মেয়ে দেখে নি। আর দেখতে ও চাই না! তার বউ হতপ হলে যথেষ্ট স্ট্রং মেন্টালেটির হতে হবে ঠিক ইরা মতোন!
তবে এখন যতটা হাসার হেসে নাও পাইরা!!আর কিছু দিন পর থেকে কাঁদার জন্য তৈরি থেকো হাতে টিস্যু বক্স নিয়ে ।যে কাঁদানো টা কাঁদাবো যা সারা জীবনেও শেষ করতে পারবে না।
ইরা আজকে কলেজে যায় নি। সে বসে আছে নিচে সালমা চৌধুরী মাথাই হাত বুলিয়ে তেল দিয়ে দিচ্ছেন।আজাদ চৌধুরী তাদের নিকটতম আত্নীয় দের কে এনগেজমেন্টে আসার জন্য আমন্ত্রণ করছেন। মেয়ের জামাতা কি করে জানতে চাইলে আজাদ চৌধুরী কথাটা এরিয়ে যান।

দরজায় বাইরে ঘনঘন টুংটাং আওয়াজে এলে দরজা খোলে দেন সালমা চৌধুরী। দরজা খোলে দিলে দেখতে পান ইরার বান্ধবী জুথী এসেছে।জুথী যথেষ্ট সম্মানের সাথে সালাম দিলেন সালমা চৌধুরী কে। সালমা চৌধুরী উওর নিয়ে ভিতরে আসতে বললেন। জুথী ও সাথে সাথে বাড়ীর ভেতরে প্রবেশ করলো।
ইরা ও উঠে গিয়ে জুথীকে নিয়ে নিজের রুমে নিয়ে গেলো। জুথী পেছন থেকে ইরার বড় এক লম্বা চুলের বেনুনি দরে টেনে বলে!!
__ইরা তোর চুল তো আগের থেকে বেশ বড় আর সুন্দর হয়েছে।
ইরা বিরক্তি নিয়ে বলে!!
__একদম ভালো লাগে না! এইচুল গুলোকে কোঁকড়া চুল সব সময় পেচিয়ে থাকে। আঁচড়াতে বেশ কষ্ট হয়। আমি মাঝে মাঝে আম্মু কে বলি আমি গুলোকে ছোট করে দিতে কিন্তু আম্মু অনেক বকাবকি করে আর বলে!! তোর চুলের যত্ন তো আমি করি তাহলে তোর চুল কেটে ছোট করতে হবে কেনো???

_-না প্লিজ চুল গুলোকে ছোট করিস না খুব সুন্দর লাগছে এই কোঁকড়া চুল গুলোকে হিজাব এর জন্য তো দেখাই হয় না।
ইরা আহ্লাদী গলাই বললো!!
__ঠিক আছে বেবি চুল কাটবো না!!
সালমা চৌধুরী ট্রি ভরটি করে জুথীর জন্য খাবার নিয়ে এসেছেন।জুথী খেতে না চাইলে সালমা চৌধুরী পরম যত্নের সাথে হাতে তুলে খাইয়ে দিলেন জুথী এবং ইরা কে। খাওয়া শেষ করে সালমা চৌধুরী রুমে থেকে চলে গেলেন।
সিকদার গ্রুপ অফ ইন্ডাস্ট্রিজের এম.ডি #আদনান_সিকদার_আদিল। আজকাল শেয়ার বাজারে প্রফিট বেশ কিছুটা লসের মুখে। সিকদার ইন্ডাস্ট্রি থেকে অনন্য কোম্পানি শেয়ার কম দামে ক্রয় করে অন্য কোম্পানিতে বেশি দামে ব্রিকয় করছে।এভাবে চলতে থাকলে অতিদ্রুত সিকদার ইন্ডাস্ট্রি পথে বসে যাবে। কিছু দিন অহনা সিকদার দেশের বাইরে ছিলেন আর আদিল ছিলো সমাবেশে তার বাবা আশরাফ সিকদার কে প্রটেক্ট করার জন্য। তাদের অনুপস্থিতে কোম্পানির এই হাল। বেশ চিন্তিত অহনা সিকদার।

আদিল চেয়ারে পা তুলে বসে বসে ফোন টিপছে। এমন ভাবে বসে আছে মনে হচ্ছে কোনো কিছুই হয় নি। অহনা সিকদার বেশ বিরক্ত হয়ে গেলেন আদিলের এমন কান্ড দেখে।
অহনা সিকদার রেগে খটখটে মেজাজে আদিল কে বললেন!!
__হোয়াট ইউর প্রবলেম আাদিল?? কোম্পানি লসের দিকে অথচ তেমার কোনো টেনশন দেখছি না আমি??
চেম্বারের বাইরে থেকে নক করলেন এই কোম্পানির একজন বিশ্বস্ত পি.এ। যার নাম রিফাদ আহমেদ।
বেশ অনেক বছর দরে জড়িয়ে আছে এই কোম্পানির সাথে। রিফাদ অফিস রুমের বাইরে থেকে নক করলো!!
__মে আই কাম ইন স্যার???
অহনা সিকদার বললেন!!

__ইয়েস কাম ইন!!
ম্যাম সব কিছুর ব্যবস্থা করে ফেলেছি কখন শুরু করবেন। অহনা সিকদার কিছুই বুঝতে পারলেন না তবে আদিল বললো!!
__তুমি অপেক্ষা করো আমি আসছি।।
অহনা সিকদার জিজ্ঞেস করলেন!!
__কোথাই যাবে???
আদিল শান্ত ভঙ্গিতে জানায়!!!
__ইমপোর্টেন্স কাজ আছে মম!কিছু খনের ভেতরে চলে আসবো!!!
আইরা চেয়ারে বসে এতখন সবটাই খেয়াল করে দেখছিলো। তবে সে বোরিং হচ্ছে এখানে বসে। তাই আদিল কে বললো??

__আমি যাবো তোমার সাথে আদিল বেবি।
আদিল রেগে কর্কট গলাই বললো!!
__আমি বাসর করতে যাচ্ছি না।যে তোমাকে সাথে করে নিয়ে যাবো!
আইরা ঠোঁট উল্টে বললো!!
__ছিছিছি কি বলো এসব লজ্জা লাগে না বুঝি!! আন্টি আছে এখানে।বাসর টা না হয় আমরা বাসায় গিয়ে করবো আদিল বেবি অফিসে নই।
অহনা সিকদার মুচকি মুচকি হেসে অফিস রুম থেকে বেরিয়ে যান।হয়তো ডিজিটাল যুগ এসে পরেছে লজ্জা সরম সব হারিয়ে গেছে সময়ের পরিবর্তনে।

আদিল কি বলবে এই মেয়ে কে জানে না। একটা কথা বললে আর ও দশটা কথা ঘুরিয়ে পেচিয়ে উওর করে একদম ভালো না। আদিল হন্তদন্ত পায়ে বেরিয়ে গেলো অফিস রুম থেকে সাথে গেলো আদিলের পি. এ রিফাত। আজকের মিটিং এর সব আলোচনা করা হবে কনভারেন্স রুমে।আদিল অফিস রুমে প্রবেশ করার সাথে সাথে সবাই উঠে হাই হ্যালো বললো। আদিল সবাইকে বসতে বলে সামনে রাখা চেয়ারে গিয়ে বসলো।রিফাত সবকিছুর ব্যবস্থা করে রেখে ছিলো আদিল পেজেন টিশন শুরু করলো।

কালকে আসা নাম্বার টা জুথী কে দেখেয়ি বললো ইরা! এই নাম্বারে একটা কল দে জুথী। জুথী কোনো প্রশ্ন না করে ইরার থেকে নাম্বার নিয়ে কল করে অচেনা পুরুষ টিকে।কল করার সাথে সাথে বেশ অনেক খন রিং হয় কিন্তু কেউ কল তুলে না।জুথী বেশ বিরক্ত হয়ে গেলো কেনো কেউ ফোন তুলছে না। ইরা জুথীর হাত থেকে ফোন টা নিয়ে নিজেও কয়েক বার ট্রাই করে কিন্তু কেউ কল তুলে না। দেখতে দেখতে প্রায় বাইশটা কল করা হয়। একটা সময় ফোন না দরাই বেশ বিরক্ত হয়ে যায় দুই জনে। ইরা ফোন টা জুথীর হাতে দিয়ে নিজে গিয়ে একটা কালো বোরকা পরে রেডি হয়ে নেই।
বোরকা পরলি কেনো কোথাই যাবি ইরা??

__তুই চল আমার সাথে ইমপোর্টেন্স কাজ আছে।বলে জুথী কে নিয়ে আসে বাইরে নিজে দের গাড়িতে। জুথী গাড়িতে ও বেশ কয়েক বার জিজ্ঞেস করলো ইরা কে। ইরা জানাই আমরা একটা কম্পিউটারের দোকানে যাবো যেখানে খুব সহজেই কারো গোপন ডিটেইলস বের করা যাবে???
জুথী বেশ কৌতুহল নিয়ে বললো!!
__আমরা ডিটেইলস দিয়ে কি কারো সম্পর্কে আর কে সে !!
ইরা শান্ত গলাই উওর করলো!!!
__আমি জানতে চাই কে এই পুরুষ! যে আমাকে বিয়ে করার জন্য এতটা অতলা হয়ে পরেছে।মেয়ে দের জীবনে বিয়ে একটাই তাই আমি আমার এই ছোট্ট জীবনে টাকে যাকে তাকে বিয়ে করার মতোন ভুল ডিসিশন আমি নিতে পারবো না।আমি দেখতে চাই এই পুরুষ টিকে!!
জুথী সম্মতি জানিয়ে বলে!!

__হুম তুই ঠিক বলেছিস ইরা!! কিন্তু??
__কিন্তু কি জুথী???
__আমার মনে হয় ইরা! আমাদের কোনো লাভ হবে না। পুরুষ টি কোনো ভাবে চাইছে না তোর সামনে আসতে। সব কিছুই সিক্রেট রাখতে চাইছে।
“”কেন পুরুষ টি লজ্জা পাই!!!
“”পেতে ও পারে আমাদের হবু দুলাভাই বলে কথা!!
__তাহলে কি প্রয়োজন এত লজ্জা সরম নিয়ে আমাকে বিয়ে করার!!
আমি কি ভাবে বললো!! তুই বরং জিজ্ঞেস করিস তুর হবু জামাই কে এত লজ্জা কিসের!!
আইরা অফিস রুমে চুপ করে বসে আছে। অহনা সিকদার কিছু প্রয়োজনীয় মিটিং এ এটেন্ট করেছেন। আদিল রিফাত এর সাথে কনফারেন্স রুমে আছে।আইরা তো আশে পাশের কাউকে ঠিক ভাবে চিনে না। আইরা ফোন হাতে নিয়ে কল করলো আদিল কে কয়েক বার। কিন্তু আদিল ফোন রিসিভ না করে কেটে দিচ্ছে বার বার।আইরা ও বেশ জিদ করে কল করছে। আদিল বেশ বিরক্ত হয়ে কল রিসিভ করলো!!

এক রহস্যময় ভালোবাসা পর্ব ৭

__হোয়াট ইউোর প্রবলেম!!
ইরা বেশ চটে গিয়ে উওর করলো!!
__নো প্রবলেম!!
আদিল রেগে গিয়ে বললো!!
__তাহলে বার,বার কল করছো কেনো????
আইরা অসহায় হয়ে বললো!!
__বেরিং ফিল করছি আমি!! প্লিজ ক্যাম!!!
আদিল রাগে দাত চেপে বললো!!
__সরি টু সে আমি বেজি আছি। নেক্সট আর একবার কল করলে সোজা ব্লক করে দিবো।

এক রহস্যময় ভালোবাসা পর্ব ৯

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here