You are mine part 4 || valobashar romantic story

You are mine part 4
Poly Anan

“ঈশুরে তুই আজ শেষ।কে বলেছিলো তোকে বাইরে ঘুরতে যাওয়ার কথা বলতে।কে বলেছিল এতো পাকনামি করতে?এবার গেলিতো গেলি ধরা পরে গেলি। ওই ঈশান এবার যে তোর সাথে কি কি করবে ঠিক তুই ভাবতেও পারবিনা।হাসিন ভাইয়া এতো হাসছে কেন?এমা হাসিন ভাইয়া ওই গুন্ডাকে জড়িয়ে ধরিলো কেন। আমার ভাইয়াটাও কি এদের মতো গুন্ডা আল্লাহ রক্ষে করো আমারে!
এতো জোরে ফুলদানি দিয়ে বারি দিলাম বেটা বেচে আছে কি করে। আমি হলে তো আরো আগেই মরে যেতাম।কই মাছের প্রান মনে হয়!
কথা গুলো মনে মনে বলছে আর সামনে থাকা ব্যক্তিটির দিকে অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে ঈশা।তার সামনে জলজ্যান্ত দাঁড়িয়ে আছে ঈশান আর রাসেল।হাসিন তাদের দেখে খুশিতে জড়িয়ে ধরে।
” কিরে কেমন আছিস তোরা কত্তো দিন পর তোদের সাথে দেখা!(অবাক হয়ে হাসিন)
“এইতো ভালো, তোমার কি অবস্থা বড় ভাই?
“আলহামদুলিল্লাহ ভালো।কেমন চলছে তোর গ্যাং?
“চলছে চলার মতো। তা তুমি এখানে কি করছো?পাশে কে তোমার? (ভ্রু কুচকে ঈশার দিকে তাকিয়ে)

” আমার কাজিন ঈশা!আমার একমাত্র মামার একমাত্র মেয়ে।তোর বোন ভাবতে পারিস।(হেসে)
হাসিনের কথা শুনে হাসি পেয়ে যায় ঈশার.
“তোর বোন আমার বোন নারে হাদারাম সে আমার বউ হয়(বিড়বিড় করে)
” কিরে কি বিড়বিড় করছিস।
“নাহ কিছু না।তা ফুসকা খেতে এসেছো বুঝি!
” হ্যা রে ঈশু ফুসকা বেশ পছন্দ করে।
ঈশান শুধু হাসছে আর এদিকে ঈশার ভয়ে দম বন্ধ হয়ে আসছে।কপালে বিন্দু বিন্দু ঘাম চিকচিক করছে।ঈশান এবার কি করবে? হাসিন ভাইকে কি সব বলে দিবে।
ঈশান এমন হাব ভাব করছে যেন ঈশাকে সে চিনেনা।সব কিছু বেশ স্বাভাবিক ভাবেই আছে।
“তা বিয়ে শাদী করো নি বড় ভাই?
” আরে না এখনো মনের মতো মেয়ে পাইনি।বাই দা ওয়ে তোর মাথায় ব্যান্ডেজ কেন?মাথা ফাটলো কি করে?
‘আর বলোনা,আমার হবু বউ আমার মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে।
ঈশানের কথা শুনে কাপাকাপি শুরু হয়ে যায় ঈশার।
“তোর বউ মানে? আর তোর বউ তোর মাথা ফাটালো কেন?
“হবু বউ আমার বুঝতে পেরেছো।তার সাথে একটু বালিশ ছোড়াছুড়ি খেলছিলাম।খেলার মাঝে সে এতোটাই এক্সসাইটেড যে আমায় বালিশের পরিবর্তে ভুলে ফুলদানি ছুড়ে দিয়েছে।
রাসেল পাশে থেকে ঈশানের কথা গুলো বেশ উপভোগ করছে। আর হাসিন ঈশানের কথা শুনে ড্যাবড্যাব করে তাকিয়ে থাকে।

আরও গল্প পরতে ভিজিট করুন

” কি বলিস তোর বউ কি পাগল! (অবাক হয়ে)
“সে আমার ভালোবাসার অত্যাচারে পাগল আর আমি তার ভালোবাসা পেতে পাগল!(দীর্ঘ শ্বাস ছেড়ে)
ঈশা চকিতে একবার তাকায় ঈশানের দিকে।
” তা তোর বউয়ের নাম কি?
“নওশীন ঈ……….(বাকা হেসে)
ঈশানের মুখে কথাটি আর শেষ করতে পারলোনা তার আগেই ঈশা বলে,
“ভ… ভাইয়া…আমি বাসায় যাবো (ভয়ে)
“আরে বড় ভাই তোমার কাজিনের সাথে পরিচয় করিয়ে দাও আমাদের।
” ও হলো ঈশা আর আমাদের ভার্সিটিতেই পরে।
“ওহ।
ঈশা ঘেমে একাকার এদিকে তার কাপাকাপিও থামছেনা।ঈশান ঈশার অবস্থা দেখে বেশ মজা পাচ্ছে।ঈশাকে হাসিন দেখে বলে,
” কিরে তুই এমন কাপছিস কেন?
“আমার শীত করছে তাই(অন্যমনষ্ক হয়ে)
” কি?তুই কি বলছিস এই গরমে শীত!
“ওহ এখন গরমকাল আমি ভুলে গেছি(থতমত খেয়ে)
ঈশান আর রাসেল ঈশার অবস্থা দেখে মিটিমিটি হাসছে।
ঈশান রাসেলের দিকে তাকিয়ে ঈশারা করে কিছু একটা বোঝায়।রাসেল হাসিন কে উদ্দেশ্য করে বলে,
” বড় ভাই আপনার সাথে একটু কথা আছে যদি আড়ালে আসতেন.
“ঈশু একটু থাক আমি ওর কথাটা শুনে আসছি।

ঈশা এবার ভয় পেয়ে যায়। সে বুঝতে পেরেছে এটা ঈশানেরি চালাকি।
ঈশার কাপাকাপি আরো বেড়ে যায়।ভয়ে তার ফর্সা মুখ লাল হয়ে গেছে।হাসিন আর রাসেল আড়াল হলেই ঈশান এক পা দুই পা করে ঈশার সামনে এগিয়ে আসে আর ঈশা এক পা দুই পা করে পেছাতে থাকে কিন্তু বেচারি ঈশা আর বেশি দূর গিয়ে পারে না তার আগেই ঈশান খপ করে তার হাতটি ধরে সামনে দাড় করায়।
” কি ভেবেছিলে এই ঈশান শাহরিয়ারের চোখ ফাকি দেবে। এতো সোজা না জান।এই ঈশান যা চায় তা নিয়েই ছাড়ে। আর তুমি তো তাতে কথাই নেই।অনেক ভেবে চিনতে সিধান্ত নিলাম তোমাকে আমি এক মাসের সময় দিলাম এই একমাস তুমি তোমার মনে আমার মনে ফিলিংস আনবে। তারপর আমরা একটা স্বাভাবিক রিলেশনে যাবো আর যদি তা না হয় তবে আমি কি করবো নিজেও যানি না।আমি শুধু যানি তুমি আমার।
ঈশান পকেট থেকে ঈশার মোবাইল বের করে ঈশার হাতে দেয়।
“তোমার ফোন।কিছু ছবি দিলাম।ছবি গুলো খুটিয়ে খুটিয়ে দেখবে। তখন আমার প্রেমে তুমি এমনিতেই পড়ে যাবে।ওহ আরেকটা কথা।

ঈশান পকেট থেকে একটি ডায়মেন্ডের রিং বের করে ঈশার হাতে পরিয়ে দেয়। ঈশা তার হাত ছাড়ানোর জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়লে ঈশান ঈশার হাত টেনে ধরে শব্দ করে চুমু খায়।
” বাহ আমার বউয়ের হাতে আংটিটা বেশ মানিয়েছে।এংগেজমেন্ট করে নিলাম। আর বিয়েটাও করে নেবো খুব শীঘ্রই।
ঈশার রাগে কান্না পেয়ে গেছে। চোখ থেকে টপ টপ করে নোনা জল গড়িয়ে পড়ছে তা দেখে ঈশান একটা ধমক দেয়।
“স্টপ ঈশা!কান্না থামাও! থামাও বলছি(ধমক দিয়ে)
ঈশানের ধমকে ঈশা আরো একবার কেপে উঠে। কিন্তু তবুও আগুন দৃষ্টি নিক্ষেপ করে তার দিকে তাকিয়ে থাকে যেন এই চোখ দিয়েই তাকে খুন করলে বড্ড বেশি শান্তি লাগতো।
” আমার জিনিস আমি অপচয় করতে পছন্দ করি না ঈশু।আর কখনো আমার সামনে কাদবেনা।
ঈশান ঈশার কপালে আলতো করে ভালোবাসার পরশ একে দেয়।
“বাই দা ওয়ে শশুর বাড়ি যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হও।
” কে করবে তোকে বিয়ে আমি তো জীবন গেলেও তোকে বিয়ে করবো না! করবো না মানে করবো না!না! না! না(মনে মনে)
হাসিন আর রাসেল কথা বলতে বলতে তাদের দিকে এগিয়ে আসছে আর তা দেখে ঈশার কিছুটা দূরে গিয়ে দাঁড়ায়।

হাসিন আর ঈশা বিদায় নিয়ে বাসায় যাওয়ার জন্য পা বাড়ায়। এমন সময় দূর থেকে দুটো ছেলে ঈশাকে উদ্দেশ্য করে ফ্লাইং কিস ছুড়ে দেয়, এবং বিশ্রি কিছু অঙ্গ ভঙ্গি দেখায়।হাসিন তা খেয়াল না করলেও ঈশা,ঈশান আর রাসেল খেয়াল করে।ঈশানের চোয়াল শক্ত করে তাকিয়ে থাকে ছেলেগুলোর দিকে।রাসেল ঈশানের দিকে তাকিয়ে ভয়ে ঢোক গিলে মনে মনে বলে,
“কেরে বলেছিল তোদের ওই মেয়ের দিকে তাকায়ে।আজ তো তোরা শেষ আমি নিশ্চিত!
..
রাতে ঈশা বাড়িতে এসে তার মোবাইল অন করে করে। ইনবক্স সহ সবকিছু চেক করে দেখে ফাকা।কিন্তু গ্যালারি তে ডুকে সে বড় একটা ধাক্কা খায়। পুরো গ্যালারি জুড়ে লিমনের কোন ছবি নেই। তার পরিবর্তে সবটাই ঈশানের।
” যাকে দেখে সহ্য হয়না তার ছবি থাকবে আমার ফোনে।নো নেভার।
ঈশা ফট করেই সব ছবি ডিলিট করে দেয়।
“ঈশু ঈশান কি তোকে কিছু বলেছে তখন?
ভ্রু কুচকে কথাটি বলে হাসিন।
” ন..না ভাইয়া কি বলবে(থতমত খেয়ে)
“শুন ওই ছেলের থেকে দূরে দূরে থাকবি। ভার্সিটিতে দেখা হলেও তুই আড়াল হয়ে যাবি কথা কিন্তু ভুলেও বলবিনা।

” কেন ভাইয়া। হঠাৎ এই কথা(ভ্রু কুচকে)
“আসলে ঈশান ভালোর ভালো খারাপের খারাপ।তখন তোর দিকে কেমন করে যেন তাকাচ্ছিল আমার মনে হয়েছে তোরা পরিচিত।
” আরে ন..না আমি তো ওনাকে এই প্রথম দেখলাম।উনি কেমন খারাপ ভাইয়া।আর তোমার সাথে পরিচিত হলো কি করে (কথা ঘুরিয়)
“ভার্সিটিতে পড়া কালিন আমার এক ব্যাচ জুনিয়র ঈশান আর রাসেল। আমার ফ্রেন্ড অনিমের কথা তোকে আগেই বলেছি।ভার্সিটিতে তার এক পছন্দের মেয়ে ছিল বলতে পারিস তাকে ভালোবাসতো।বেশ কয়েক বার প্রপোজ ও করেছে।কিন্তু মেয়েটা পাত্তা দেয় নি বাড়ি থেকে মেয়েটার বিয়ে ঠিক হলে একদম ভেঙ্গে পরে অনিম।অনিমের সাথে আবার ভালো সম্পর্ক ছিল ঈশানের। কেননা ঈশান সারা ভার্সিটি দখল করে চলতো তাই যে কেউ তাদের সাথে বন্ধুত্ব করতে চাইতো।অনিম বিষয়টি ঈশান কে যানায় তখন ঈশান নিজ দায়িত্বে মেয়েটার বিয়ের দুইদিন আগে তুলে এনে বিয়ে দেয়।আরো বেশ কয়েকটি কেস সে এই ভাবে হ্যান্ডেল করেছে।আবার অনিমের নামে কিছু বাজে কথা রটায় আমাদের ব্যাচের কয়েকটা ছেলে, ঈশান সেই ছেলে গুলোকে পিটিয়ে পঙ্গু বানিয়ে ছেড়েছে। এই অনিমের মাধ্যেমেই আমার ঈশানের সাথে পরিচয়(দীর্ঘ শ্বাস ছেড়ে)
ঈশা কথা গুলো শুনে ভয়ে ঢোক গিয়ে,

” আমি নিজেকে কিভাবে বাচাবো আমার উপর তো ওই শকুন আরো আগেই নজর দিয়ে দিয়েছে।(মনে মনে)
.
“তবে আরেকটি মজার ঘটনা কি যানিস ঈশু।রাসেল একটি মেয়ে ভালোবাসতো কিন্তু মেয়েটা তার বয়ফ্রেন্ডকে বিয়ে করে নেয়। রাসেলের কষ্ট দেখে ঈশান চেয়েছে মেয়েটিকে ফিরিয়ে আনতে কিন্তু রাসেল তা দেয় নি। সে তখন বলেছিল..যে চলগেছে যাক আমি আর তাকে ফিরে পেতে চাইনা। সে সুখী হোক এই দোয়াই করি।
হুট করেই ঈশার মাথায় একটা বুদ্ধি আসে আর সে ভাবতে থাকে কি করা যায়!
..
“ঈশা তুমি অন্য কাউকে বিয়ে করে নিয়েছো!আমার অনুভূতি তুমি একবারেও বুঝলেনা।(ছল ছল চোখে ঈশান)
ঈশা আর লিমন দাঁড়িয়ে আছে কাজি অফিসের সামনে। সকালেই তারা দুজন ঈশানের অজান্তে বিয়ে করে নেয়।
” থাক তুমি সুখি হও এই দোয়াই করি।লিমন (লিমনকে উদ্দ্যেশ করে)তুমি ঈশাকে সুখে রেখো ভালোবাসা আর যত্নে ভরিয়ে রেখো।
ঈশা কোন কথা না বলে লিমনের হাত ধরে গাড়িতে উঠে পরে।
হুট করেই ফোনে জোরে রিংটোন বেজে উঠে আর ঈশার সপ্নময়ী ঘুমটা ভেঙ্গে যায়।ধড়ফড় করে উঠে বসে চারিদিকে একবার চোখ বুলাতে থাকে!

“এএএএএ এটা সপ্ন ছিল কটা বাজে দেখিতো।
ঈশা ফোন হাতে নিতেই দেখে ৩টা২১বাজে।
” এই সময়ের সপ্ন মনে হয় সত্যি হয়। তবে আমি লিমনকে বিয়ে করলে রাসেলের মতো ঈশান ও আমাকে ছেড়ে দিবে।হ্যা ছেড়ে দেবে(খুশিতে গদগদ হয়ে)
ঈশা ফোন চ্যাক করতেই দেখে ঈশান একটি মিসকল আর একটি মেসেজ দিয়েছে।
_ঈশু হোয়াটসঅ্যাপে আসো।!
ব্যাস এই টুকুই ঈশান লিখেছে।
“এই ব্যাটার মতলব কি আমাকে আবার হোয়াটসঅ্যাপে ডাকলো কেন?আচ্ছা গিয়ে দেখিতো!
ঈশা হোয়াটসঅ্যাপে ডুকে তার চোখ ছানাবড়া হয়ে যায়।একটি ছবিতে দেখা যাচ্ছে দুটো ছেলের মুখ বিভৎস ভাবে থেতলে দেওয়া হয়েছে।আরেকটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে ছেলে দুটোর চোখে কেউ লাল মরিচ গুড়ো লেপে দিচ্ছে আর তাদের অসহ্য যন্ত্রনায় গগন বিহীন চিৎকারে পরিবেশটা থমথমে হয়ে গেছে।
এবার ঈশানের আরেকটি মেসেজ আসে,
_চিনতে পারছো তাদের?যারা আমার জানের দিকে নজর দেবে আমি তো তাদের সহযে ছেড়ে দেবো না!
হ্যা ঈশা চিনতে পেরেছে এরা হলো ফুসকা দোকানের সেই ছেলে দুটো যারা ঈশার দিকে তাকিয়ে বাজে ইশারা ইঙ্গিত করে।
ঈশা তাড়াতাড়ি লিমনকে কল করে।

You are mine part 3

” কি রে ঈশা তুই এতো দিন কই ছিলি তোর খোজ খবর নেই যানিস আমি তোকে কতটা মেসেজ দিয়েছি বাট তুই একটাও রিপ্লে দিলি না।আমি ক……
লিমনকে পুরো কথা শেষ করতে দিলো না সে তার আগেই বলে,
“তুই কি আমায় সত্যি ভালোবাসিস লিমন?
” হ্যা কিন্তু হঠাৎ এই প্রশ্ন?
“তাহলে কাল আমায় বিয়ে করতে পারবি?
” ক…কাল কি বলিস তোর কি হয়েছে?
“এতো প্রশ্ন করছিস কেন?আমি যা বলছি তার উওর দে।
” হুম পারবো।আমার ভাইয়া সব ঠিক করে দিতে পারবে তুই চিন্তা করিস না।
“ঠিক আছে তাহলে কাল আমরা বিয়ে করছি এটাই ফাইনাল।
” হুম লাভ ইউ ঈশা(খুশি হয়ে)
“হুম।

” ঈশান একটা দারুন একটা খবর আছে(উত্তেজিত হয়ে রাসেল)
“এই সকালে আবার তোর কিসের কথা বল তাড়াতাড়ি। (আয়নার সামনে দাড়িয়ে তৈরি হতে হতে)
” লিমনের ভাইকে যানিস?ভার্সিটিত বড় ভাই অনিমের নামে বাজে কথা রটানোর জন্য আমরা যে কয়েকজন কে পঙ্গু বানিয়ে ছেড়েছি মনে আছে?
“মনে থাকবেনা কেন ওরা তো ইমনের দলের লোক।তারপর থেকেই তো আমরা একে অপরের শত্রু।
” হ্যা ওই ইমনি হলো লিমনের ভাই!
“হোয়াট..!তুই ঠিক বলছিস?
” আমি একদম সিওর। লিমন ওই ইমনের পাওয়ারেই লাফাচ্ছে। শুনেছি ইমন নাকি তার দল বল আরো বাড়িয়েছে।
“তাই নাকি তবে তো খেলা জমে যাবে।
এমন সময় ঈশানের ফোনে কল আসে।আর ফোনের ওই পাশ থেকে যা শুনে তাতে ঈশানের চোয়াল শক্ত হয়ে যায়।
” রাসেল গাড়ি বের কর আমি বের হবো এক্ষুনি।আর শুন আমাদের পেছনে যেন ৩০ জন গাড আসে।(বাকা হেসে)
“আ..আচ্ছা(অবাক হয়ে)

You are mine part 5