এক ফালি রোদ্দুর শেষ পর্ব || লেখনীতে: তানজিল মীম

এক ফালি রোদ্দুর শেষ পর্ব
লেখনীতে: তানজিল মীম

“হা হয়ে তাকিয়ে আছে রিয়াদ তানজুর দিকে!’কারন তানজু আজ পুরো সেজেগুজে এসেছে তাও আবার ড্রাইভিং সিটে বসে’!!এর মানে তানজু নিজেই গাড়ি চালিয়ে এসেছে’!!লাল রঙের শাড়ি,দু’হাত ভর্তি লাল কাঁচের চুরি, গলায় লাল পাথরের গর্জিয়াস সেট ,মাথায় লাল রঙের ছোট্ট টিকলি,কানে লাল রঙের হাল্কা ভাড়ি দুল, মুখে মেকাপ সাথে লাল লিপস্টিক সাজে অসম্ভব সুন্দর লাগছে তানজুকে,একদম সেদিন রাতের মতো সেজেছে তানজু যেদিন রিয়াদ তাকে প্রপোজ করেছিল,,রিয়াদ অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে তানজুর দিকে!’রিয়াদকে এভাবে হা হয়ে তাকিয়ে থাকতে দেখে তানজু একটু ভাব নিয়ে বললোঃ

—“কি জামাই টাসকি খাইছো তো, জানতাম খাইবা,তবে এখন ওইসব টাসকি থেকে বের হয়ে আসো তোমার জন্য একটা শার্ট এনেছি গায়ের ড্রেসটা খুলে ওটা পড়ে নেও….
“রিয়াদ রীতিমতো তানজুর কাজে অবাকের চরম সীমানায় পৌঁছে গেছে!’সে বুঝতে পারছে না তানজু এক্সজ্যাকলি কি করতে চাইছে!’রিয়াদ কিছুটা বিস্ময় নিয়ে বললোঃ
—“তুমি কি করতে চাইছো বলো তো?’
—“কিছুই না তোমায় একটা সারপ্রাইজ দিবো..
—“কি সারপ্রাইজ শুনি..
—“সেটা না হয় আমার সাথে গেলেই দেখতে পাবে এখন এত প্রশ্ন না করে তাড়াতাড়ি চলে আসো…

“তানজুর কথা শুনে রিয়াদও আর কথা বাড়ালো না,চুপচাপ গায়ের ওয়াইড কোটটা খুলে তানজুর আনা ব্লাক শার্টটা পড়ে বসে পরলো গাড়িতে!’রিয়াদ গাড়িতে বসতেই তানজু সুন্দর করে রিয়াদের অগোছানো চুলগুলো হাত দিয়ে গুছিয়ে দিল,এসি রুমে থাকায় তেমন কোনো ঘাম জমেনি রিয়াদের মুখে তারপরও তানজু তার শাড়ির আঁচল দিয়ে রিয়াদের মুখ মুছে দিল’!!তানজুর কাজে রিয়াদ মুচকি হাসলো,তারপর হঠাৎই রিয়াদ তানজুকে টেনে নিজের সাথে মিশিয়ে নিলো তারপর শয়তানি মার্কা হাসি দিয়ে বললো সেঃ

আরও গল্প পড়তে আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন

—“কি ব্যাপার মিসেস রিয়াদ,হুট করে এত ভালোবাসা…
“রিয়াদের কাজে তানজু হাসলো তারপর রিয়াদের গলা জড়িয়ে ধরে বললো সেঃ
—“হুট করে কোথায়?আমি তো সবসময় তোমায় ভালোবাসি হুহ..
“বলেই মুখটা ঘুরিয়ে নিলো তানজু,তানজুর কাজে রিয়াদ হাল্কা হেঁসে তানজু গাল টেনে বললোঃ
—“উহ্!’মিসেস দেখি নাগ করছে,,
—“রাগ করি নি ছাড়ো আমায় আমাদের যেতে হবে…
—“কোথায় যাবো আমরা…?’
—“বললাম তো গেলেই দেখতে পাবে…
—“ঠিক আছে তবে আগে একটা কিস দেও…
—“উম!’এখন কোনো কিস মিস দিতে পারবো না…
—“মিস লাগবে না আমার কিস চাই…
—“ঠিক আছে তবে গালে কিন্তু…

“মাথা নাড়ায় রিয়াদ’!!রিয়াদের কথা শুনে তানজুও আর দু’মিনিট দেরি না করে রিয়াদের গালে চুমু একে দেয়’!!তানজুর কাজে মুচকি হাসলো রিয়াদ’…
“তানজু রিয়াদকে ছেড়ে ড্রাইভিং সিটে বসে পরলো’!!তারপর গাড়ি স্ট্যার্ট দিলো সে’…
“রিয়াদও আর বেশি কিছু না ভেবে গাড়ির সিটব্লেট লাগিয়ে নিলো তারপর ব্লাক শার্টের হাত কনুই পর্যন্ত ব্লোড করে নিলো সে ‘তারপর মুগ্ধ নয়নে তাকিয়ে রইল সে তানজুর মুখের দিকে এতদিনে তানজু একটু বদলায় নি একদম আগের মতোই আছে, কিন্তু রিয়াদ বুঝতে পারছে না তানজু এখন তাকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে…
“শহরের আঁকাবাঁকা পথ পেরিয়ে এগিয়ে চলছে তানজু আর রিয়াদ’,,চারপাশে রয়েছে ছোট বড় অসংখ্য গাছপালা,,আস্তে আস্তে শহরের পথ পেরিয়ে রিয়াদ তানজু পাড়ি জমালো গ্রামীন পথের দিকে…রিয়াদ রীতিমতো অনেকটাই অবাক হয়েছে, কারন এই এক বছরে কখনো সে এমন জায়গায় আসে নি,হুম রোজ রাতে ঘুরতে বেরিয়েছে তারা কিন্তু তারপরও এদিকটাই তেমন আসে নি রিয়াদ…

“এক ঘন্টার পথ অতিক্রম করে তানজু মাঝরাস্তায় একটা বাঁশের তৈরি পুলের কাছে গাড়ি থামালো তারপর রিয়াদকে বললোঃ
—“নামো জামাই…
“রিয়াদও আর বেশি কিছু না ভেবে নেমে পরলো গাড়ি থেকে,রিয়াদ নামতেই তানজু তাদের গাড়িটাকে একটা গাছের আড়ালে রেখে হাতে একটা ছোট্ট ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে আসলো’!!তারপর রিয়াদের হাত ধরে বললো সেঃ
—“তাহলে যাক জামাই…
“রিয়াদও তানজুর হাত ধরে বললোঃ
—“হুম…
“তারপর দুজনেই আস্তে আস্তে বাঁশের তৈরি পুলটাকে পাড় করলো,,পুলটা পাড় করতেই শুঁকনো মাটির উপর পা রাখলো তারা,তারপর একে অপরের হাত ধরে হাঁটতে লাগলো দুজনেই,,,

“আস্তে আস্তে উঁচু মাটির পথ পেরিয়ে শুকনো ঘাসের উপর পা রাখলো তাঁরা!’সবুজ শ্যামলে ঘেরা ফসলের মাঠ,,চারিদিকে রৌদ্রময়ী বাতাস বইছে পুরো জায়গাটা সবুজ দিয়ে ঘেরা!’ যতদূর চোখ যায় শুধু সবুজ ফসল আর গাছপালাই দেখা যাচ্ছে,রিয়াদের তো এসব দেখে মুগ্ধ,চোখ যেন সরছেই না তার হঠাৎই তানজু বলে উঠলঃ
—“আজকে তোমায় অনেক কিছু বলবো প্রিয় চলো আমার সাথে….
“এতটুকু বলে তানজু নিয়ে যায় রিয়াদকে,, খোলা আকাশের নিচে সবুজ মাঠের মাঝখানে দাঁড় করালো তানজু রিয়াদকে,তারপর রিয়াদের চোখ চেপে ধরল সে,তানজুর কাজে রিয়াদ অবাক হয়ে বললোঃ

—“এটা কি করছো..
“রিয়াদের কথা শুনে তানজুর রিয়াদের কানের কাছে তার মুখ নিয়ে বললোঃ
—“হুস!’এত কথা কেন বলো তুমি,আগেই তো বললাম আজকে তোমায় সারপ্রাইজ দিবো….
“পাঁচ মিনিট হেঁটেই রিয়াদের চোখ ছেড়ে দিলো রিয়াদের,,দুপুরের কড়া রোদ্দুরের মাঝখানে দাঁড়িয়ে আছে রিয়াদ,,তানজু চোখ ছাড়তেই তার চোখের উপর এসে পরলো “এক ফালি রোদ্দুর” নিমিষেই চোখের উপর নিজের হাত রাখলো রিয়াদ,,এর ভিতর তানজু নিচে হাঁটু গেড়ে বসে হাতে একটা লাল টুকটকে গোলাপ ফুল নিয়ে বলে উঠলঃ

—“আমি জানি প্রিয় তুমি আমায় খুব ভালোবাসো,হয়তো আমার চেয়েও বেশি,আজ থেকে ঠিক একবছর আগে এমনই একটা দিনে রাতের জোৎসা ভরা আলোতে আলোকিত রুমের মাঝে তুমি আমায় বলেছিলে তুমি আমায় ভালোবাসো,তোমায় ভালোবেসেও সেদিন তোমায় বলতে পারি নি প্রিয় আমিও যে বড্ড ভালোবাসি,হয়তো আমারই ভুল ছিল,তারজন্য এওতো গুলো সরি প্রিয়!’তোমায় বড্ড কষ্ট দিয়েছি আমি তার জন্যও মন থেকে সরি!’জানি না কখন কিভাবে তোমায় ভালোবেসে ফেলেছি আমি,,বেশি কিছু গুছিয়ে বলতে পারছি না প্রিয়!’
“তাই আজ এই “এক ফালি রোদ্দুর” আর হাজার হাজার সবুজ ঘাসকে সাক্ষী রেখে বলছি আমিঃ

—“তোমায় খুব ভালোবাসি প্রিয়,আই রিয়েলি লাভ ইউ….
“বলেই রিয়াদের দিকে লাল গোলাপ এগিয়ে দিলো তানজু’!!রিয়াদ তো তানজু কাজে চরম অবাক সে তো ভাবতেই পারি নি তানজু তাকে এইভাবে প্রপোজ করবে!’রিয়াদ মুচকি হেঁসে তানজুর কাছ থেকে গোলাপটা নিয়ে নিলো’!!তারপর বললোঃ
—“আই লাভ ইউ টু “প্রিয়সী”….
“তারপর একে অপরকে জড়িয়ে ধরল দুজন!’সুয্যিমামাও আজ তার সমস্ত রঙ ঢেলে দিয়েছে রিয়াদ তানজুর উপর,,সাথে মস্ত বড় খোলা আকাশ,রৌদ্রময়ী বাতাস আর হাজারো সবুজের সমারোহ সব মিলিয়ে এক অন্যরকম ভালোলাগা সাথে অন্যরকম ভালোবাসা!’
“রিয়াদ তানজুকে জড়িয়ে ধরেই বলে উঠলঃ

—“সেদিন রাতে হয়তো আমি আমার মনে ফিলিংসগুলোকে গুছিয়ে বলতে পারি নি প্রিয়সী’!!কিন্তু আজ বলবো তোমায় সবটা বলবো,ভেবেছিলাম তোমাকে খুব কষ্ট দিবো,তোমার ভুলের জন্য অনেক বড় শাস্তি দিবো কিন্তু তা আর হলো কই তোমার মায়াবী মুখ দেখলেই তো সবটা এলেমেলো হয়ে যায় আমার,,শুরুতে হয়তো তোমার উপর বড্ড অভিমান ছিল আমার!’কিন্তু এখন আর নেই প্রিয়সী, তাই এই “এক ফালি রোদ্দুর”দের ভিড়ে আমিও অনেক কিছু বলবো তোমায়’!!
“এতটুকু বলে রিয়াদ তানজুকে ছেড়ে দেয়’!!তারপরও সেও তানজুর মতো হাঁটু গেড়ে বসে বলে উঠলঃ

— “হঠাৎ বর্ষনের দিনে..
নতুন রঙে সেজেছিলে তুমি
নতুন ভাবে দেখি তোমায় যেন এক নজরকারা মনপাড়ায়!’
— “চোখ আঁটকে গিয়েছিল তোমার সেই সাজে যেদিন পড়েছি তুমি,লাল ঘাগড়া,চুল দিয়ে ছিলে খুলে,হাতে দিয়েছিলে চুড়ি,
সেদিন নতুনভাবে চিনেছিলাম তোমায় আমি..
— “তোমার সেই বাচ্চামো স্বভাব,তোমার সাথে ঘুরে বেড়ানো সেই বর্ষনের মাঝে গ্রামের অলি-গলি পথ পেরিয়ে সবুজ ঘাসের উপর শুয়ে থাকার মুহূর্ত,আজও যেন চোখে ভাসে আমার…

— “তোমার সাথে কাটানো প্রতিটি স্মৃতি, প্রতিটি মুহূর্ত আজও বাড়িয়ে দেয় আমার বুকের স্পন্দন”…
“আজও সেই স্পন্দন তোমার কথা মনে করিয়ে দেয় প্রিয়সী’!তোমার চোখ,তোমার চুল,তোমার মায়াবী মুখ সবকিছুতেই আমি যে আকৃষ্ট,, তুমি আমার কাছে কতটা প্রিয় সেটা তোমায় বোঝাতে পারবো না আমি,তোমাকে আমি কতটা ভালোবাসি সেটা বোঝানোর ক্ষমতা আমার নেই,যত বলবো ততই যেন কম মনে হবে,তোমার কাজে থাকার ভালোলাগা আর কাছে না থাকার শূন্যতা সবকিছুই অভ্যস্ত আমি….
“তাই সব শেষে বলবো প্রিয়সী….
“এই “এক ফালি রোদ্দুর” দের ভিড়ে,হাজারো সবুজ ঘাসদের সাক্ষী রেখে বলছি শোনো…

এক ফালি রোদ্দুর পর্ব ৪০

—“তোমায় খুব খুব ভালোবাসি প্রিয়সী”
“হয়তো নিজের থেকেও বেশি!’আর এই ভালোবাসা কোনোদিনও কমবে না,তুমি যখন বুড়ি হয়ে যাবে আমি হবো বুড়ো তখনও এমনভাবেই তোমায় ভালোবাসবো আমি…
“বলেই আশেপাশে তাকায় রিয়াদ’!!তারপর শুকনো ঘাস দিয়ে একটা আন্টি বানিয়ে পড়িয়ে দেয় রিয়াদ তানজুকে,,তানজু এতেই খুশি!’রিয়াদ উঠে দাঁড়াতেই তানজু লাফ মেরে জড়িয়ে ধরে রিয়াদকে তারপর বলেঃ

—“এওতো এওতো ভালোবাসি…
—“আমিও…
“বলেই জড়িয়ে ধরে রিয়াদ তানজু একে অপরকে’!!আজকে দুজনই খুব খুশি আর তাদের এই খুশির সাক্ষী হিসেবে রইলো মস্ত বড় সাদা ধবধবে খোলা আকাশ,সবুজ শ্যামলে ঘেরা এই সবুজ ফসলের মাঠ,রৌদ্রময়ী বাতাস সাথে ওই দূর আকাশে থাকা “এক ফালি রোদ্দুর”……
“দিন কাটছিল সবার খুনশুঁটি,ঝগড়া, আনন্দ আর ভালোবাসার মাঝে!’সবাই খুশি রিয়াদ-তানজু,আহান-শিফা আর অভ্র-রুহি এঁরা সবাই যে যার নিজেদের ভালোবাসার মানুষকে পেয়ে খুব খুশি,,তাই তো যত্ন করে রাখছে যে যার নিজের ভালোবাসাকে….?

~ সমাপ্ত…??

[ভুল-ত্রুটি ক্ষমার সাপেক্ষ’!!আর গল্প কেমন লাগছে জানাবে কিন্তু’!!ভেবেছিলাম আর একটু বড় করবো কিন্তু মন টানলো না তাই শেষ করে দিলাম!’আশা করি সবার গল্পটা ভালো লেগেছে,শুরু থেকেই গল্পটা এভাবে দিবো ভেবে রেখেছিলাম আর সেভাবেই দিলাম’!!অনেকেই মন খারাপ করবে আমি জানি,তাদের জন্য বলবো সবকিছুই শুরু আছে তেমনি শেষও আছে,,আর একটা শেষ হলেই না আর একটা শুরু হবে তাই না,আর…

#আজকে সবাই উদ্দেশ্যে কিছু কথা বলার আছে অনেকেই প্রশ্ন করেছো লেখিকার জীবনে রিয়াদ নামের কেউ আছে কিনা আজ যেহেতু গল্প শেষ তাই তোমাদের প্রশ্নের উওর দিবো আমি’!!
“প্রথমেই বলবো আমার নিজের নামের সাথে দুটি নাম বেশি ইউস করেছি আমি সেটা হলো “মীম – আরিয়ান” আর “রিয়াদ – তানজু”!!আর এ দুটো নামই নিছোকি কাল্পনিক চরিএ এর বেশি কিছু নয়’!!অনেক লেখিকাদেরই দেখি নিজেদের নাম নিয়ে গল্প লেখে তাই আমিও দিলাম আর সেই সুবাধেই রিয়াদ, আরিয়ানের আগমন’!!
আশা করি অনেকেই নিজেদের প্রশ্নের উওর পেয়ে গেছো’!!
“তোমাদের সাথে আবারো দেখা হবে কোনো নতুন গল্প নিয়ে, ততদিন সবাই ভালো থাকো সুস্থ থাকো’!!আর হ্যাঁ এতটা পথ একসাথে আশার জন্য,সাথে আমার গল্পকে এতো ভালোবাসার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ]

— আল্লাহ_হাফেজ…

1 COMMENT

  1. হ্যালো।।।
    আমি ইনডিয়া থেকে বলছি।।
    আমি আমার জীবনে একটা গলপ পড়েছিলাম ১৫ বছর আগে, যেটা ছিল আব্দুস সালাম মিত্তুল এর। ‘গোলাপের কাঁটা’ ঊপন্যাস।
    গল্পটার প্রভাব জীবনে বহুদিন পর্যন্ত ছিল আমার
    তারপর আর কোনো গল্প সেরকম ভাবে দাগ কাটেনি।

    এত বছর পর আপনার লেখা এই ‘একফালি রোদ্দুর’ এই রোম্যান্টিক ধারাবাহিক প্রেম কাহিনী টা পড়লায়।।

    সত্যি।।।। অসাধারন।।।
    অসাধারন।।।

    একটানা গল্প টা পড়েছি।।।
    হৃদয়ে শুধু গেঁথে গেছে বললে , কম বলা হবে।।

    আমি যেন কি বলব।।।।
    আজ তিনদিন ধরে গল্পের রেশ থেকে যেন বার হতেই পারছিনা।।।
    লেখিকার প্রতি রইল অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন❤️❤️❤️।।

    আর একটা কথা না বললেই নয়, সেটা হল এই যে ফিলিংস ।।।। সেটা আমি কোনো ইন্ডিয়ান গল্প, কাহিনী ঊপন্যাস এ পাইনি।
    জানিনা এর কারন কি??
    So love from India for Bangladeshi রোম্যান্টিক ঊপন্যাস।

Comments are closed.